২১ জুলাই উপলক্ষ্যে অবশ্য স্মৃতিমেদুর শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তবে সময়ের সাথে সাথে তৃণমূলের বৃহত্তর রাজনৈতিক সভার চেহারা যে ভাবে বদলাচ্ছে তাতে মানিয়ে নিয়েছেন তিনি। তবে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে আন্দোলন করেছিলেন সেটা সকলের জন্যে। সাধারণ মানুষের পাশে থাকার কথা বলে তিনি আন্দোলন করেছিলেন। তার প্রতি অত্যাচার হলেও তিনি লড়াইয়ের মঞ্চ ছেড়ে যাননি। এখনকার যুব সমাজের প্রতিনিধিদের সেটা বুঝতে হবে ও মেনে চলতে হবে।"
advertisement
২১ এর ২১ জুলাই নিয়ে অবশ্য ব্যস্ততা চলছে রাজ্যের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়। রাজ্যের একাধিক বিধানসভা এলাকায় বানানো হচ্ছে মঞ্চ। সেখানে বসানো হচ্ছে জায়ান্ট স্ক্রিন। ভারচুয়াল সমাবেশের কারণে এবারের ২১ জুলাই যেহেতু জায়ান্ট স্ক্রিনে দেখতে হবে। সেই অনুযায়ী স্ক্রিন বসছে বাইপাসে তৃণমূল ভবনের সামনে। নতুন করে গড়া হবে বলে ভাঙা হচ্ছে তৃণমূল ভবন। জেসিবি দিয়ে ভাঙা হচ্ছে পিলার। কিন্তু নতুন শপথের ডাক দেবে এই ২১ জুলাই৷ তাই ৩৬ জি তপসিয়া রোডের সামনেও মঞ্চ বাঁধা হয়েছে। পাশে শামিয়ানা টাঙিয়ে রাখা আছে। মঞ্চ থাকছে চেতলায়। মন্ত্রী ও পুর প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিমের পাড়া যা আবার ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে, সেখানেও চলছে মাইক লাগানো। জায়ান্ট স্ক্রিন চেক করে নেওয়া। জায়ান্ট স্ক্রিন থাকছে গিরীশ পার্ক, টালিগঞ্জ, হাজরা সহ নানা জায়গায়। ফলে ব্যস্ততা তুঙ্গে পাড়ায় পাড়ায়।