কী কী ধারায় মামলা
১৪৭, ১৪৮ ও ১৪৯ নম্বর ধারায় অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা
৩২৩, ৩২৪ নম্বর ধারায় প্রাণঘাতী আঘাত করা
৪৮৭ নম্বর ধারায় ৫০ টাকার বেশি দামের সম্পত্তি ধ্বংস করা
৫০৬ নম্বর ধারায় হুমকি
প্রিভেনশন অব ভায়োলেন্স অ্যান্ড ড্যামেজ টু প্রপার্টি অ্যাক্ট ২০০৯
advertisement
গতকাল রোগীমৃত্যু ঘিরে একবালপুরের CMRI হাসপাতালে ভাঙচুর চালায় রোগীর পরিবার। দফায় দফায় অবরোধ করা হয় হাসপাতাল লাগোয়া ডায়মন্ডহারবার রোডও। গাফিলতির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। রাতে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে পালটা মামলা দায়ের করে সিএমআরআই কর্তৃপক্ষ। ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে চলছে তল্লাশি।
পেটে ব্যথার কারণে মঙ্গলবার সন্ধেয় CMRI হাসপাতালে ভরতি করানো হয় বছর ষোলোর কিশোরী সাইকা পরভিনকে। রাতেই তার অস্ত্রোপচারের তোড়জোড় শুরু হয়। কিন্তু রাত ১২ টা নাগাদ পরভিনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। বুধবার সকালে উত্তেজনা চরমে ওঠে।
চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে হাসপাতালে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় মৃত রোগীর আত্মীয়রা। একতলায় অ্যাডমিশন বিভাগ, ক্যাশ কাউন্টার, রোগী সহায়তা কেন্দ্রে ভাঙচুর চালানো হয়। দফায় দফায় হাসপাতাল লাগোয়া ডায়মন্ডহারবার রোডও অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধরা ৷
চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ অবশ্য মানতে নারাজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তবে কর্তৃপক্ষের সাফাইয়ে একাধিক অসঙ্গতি মেলায় সিএমআরআই-এর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে হাসপাতালের বিরুদ্ধে অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলা দায়ের করল পুলিশ।