এ বার সেই সমস্যা থেকেই মুক্তি পাওয়ার জন্য নড়েচড়ে বসেছে নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার কলকাতায় কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এবং তাঁর দফতরের আধিকারিকদের মধ্যে প্রায় ১২ ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক হয়। বৈঠকে ছিলেন রাজ্যের সব জেলার ডিএম বা জেলাশাসকরা তথা জেলা নির্বাচন আধিকারিক, উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতার জেলা নির্বাচন আধিকারিকরাও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গোপনাঙ্গে চুলকানি, ঘনঘন সংক্রমণ! ছোট্ট ‘এই’ ঘরোয়া টোটকাতেই মিলবে মুক্তি
সোমবার সকাল সাড়ে ৯’টা থেকে দক্ষিণ কলকাতার একটি হোটেলে শুরু হওয়া সেই বৈঠক শেষ হয় রাত ৯’টা নাগাদ। বৈঠকে প্রতিটি জেলা পিছু সময় যায় ২০ থেকে ২৫ মিনিট। প্রায় ১২ ঘণ্টাধরে চলে বৈঠক। বৈঠকে ভোটার তালিকা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সেখানেই বারে বারেই উঠে আসে এই বিষয়গুলি। কমিশন যে সব বিষয়গুলিতে গুরুত্ব দিয়েছে আগামী লোকসভা নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে।
আরও পড়ুনঃ জিমে না গিয়েও চাবুক চেহারা! পুজোর আগে ‘এই’ ছোট্ট উপায়ে হুড়মুড়িয়ে কমান ভুঁড়ি
*প্রথমত মৃত ভোটার কোনও ভাবেই যাতে তালিকায় না থাকে, তা সুনিশ্চিত করতে হবে, স্পষ্ট বার্তা জাতীয় কমিশনের প্রতিনিধি ধর্মেন্দ্র শর্মা, নীতিন ব্যাসদের।
*দ্বিতীয়ত, দু জায়গায় যাতে কোনও ভোটারের নাম না থাকে, থাকলে যে ভাবেই হোক একটি জায়গা বাদ দিতে হবে কমিশনের নিয়মানুসরে।
*তৃতীয়ত, নতুন ভোটারের নাম তুলতে গিয়ে যেখানে যা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছেন আগ্রহীরা, সেই প্রতিকূলতা কাটাতেই হবে।
এ দিন কোন জেলায় ভোটার তালিকা সংক্রান্ত কেমন অভিযোগ জমা পড়েছে, তার তালিকা নেন দুই উপনির্বাচন কমিশনার। সেই অভিযোগ নিষ্পত্তি কীভাবে হয়েছে, নতুন কোনও পদ্ধতিতে কাজ করেছেন কোনও জেলা, তাও শোনেন তাঁরা।