তাঁর নেতৃত্বেই বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে ১৮ জন সাংসদ এবং ৭৭ বিধায়ক পায়। সেই কথা মনে করিয়ে তিনি বলেন, “বহু এমএলএ, এমপি এই বাড়ি থেকে জিতেছে।” মাঝে বেশ কিছু বছর বিজেপি-তে প্রায় একঘরে হয়েছিলেন দিলীপ। এই অফিসেই তিনি এতদিন ঢুকতে পারতেন না। শনিবারের অনুষ্ঠান থেকে তিনি বলেন, “এই বাড়িতেই বসতেন শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি। তাই এ বাড়ি আমাদের অন্তরে থাকবে। সংসার বড় হলে আরও বাড়ির, ঘরের খোঁজ হয়। এখানেও তাই হয়েছে। ছয় নম্বর থেকে পাঁচ নম্বরে পার্টি গিয়েছে।’ পাঁচ নম্বর হিসেবে পাঁচ নম্বর সেক্টরের কথা বলেন তিনি। এসআইআর বাতিলের দাবিতে আমরণ অনশনের ডাক দিয়েছেন অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘের সংঘাধিপতি তথা তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর। এবার এই অনশনকেই কটাক্ষ করেছেন তিঞ্জি। দিলীপ বলেন, “সিঙ্গুরে তো মমতা অনশন করেছেন। তাতে তো মরে যায়নি। পৃথিবীতে কেউ অনশন করলে মরে না।” সভাপতি হওয়ার পরেই শমীক ভট্টাচার্য উদ্যোগ নেন দিলীপের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার। বিজয়া সম্মিলনী আয়োজনের খবরে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়, ফের দিলীপ ঘোষকে দলের কোর কমিটিতে নিয়ে আসা হতে পারে। এদিন মুরলীধর সেন লেনের অফিস থেকে দিলীপ বলেন,” আমার কী ভূমিকা হবে পার্টি ঠিক করবে। আমি বিধায়ক হয়েছিলাম পার্টি ঠিক করেছিলো বলে।” বাংলায় বিজেপি নেতৃত্ব এর মধ্যে যদিও দীলিপ ঘোষ এর বিজয়া সম্মিলনী নিয়ে আলোচনা হলেও কেউই প্রকাশ্যে মুখ খুলতে চাননি।
advertisement
