খোঁজ নিয়ে জানা গেল এই গুরুদায়িত্ব অর্পিত হয় কালীঘাটের পটুয়াপাড়ার মৃৎশিল্পী বরুণ পালের কাছে। বরুণ পেশায় রেলকর্মী। কিন্তু পুজোর আগে কয়েকদিন ছুটি নিয়ে নেন এই কাজের জন্যে। তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন ভাই অরুণ।
পটুয়াপাড়ায় তিন প্রজন্মের ব্যবসা এই পাল পরিবারের। ব্যবসা শুরু করেন ফকিরচন্দ্র পাল। কারখানার অদূরেই কালীঘাট মিলনসংঘের পুজো। সেই পুজোর প্রতিমা দিয়ে শুরু। ফকিরচন্দ্র থেকে বংশানুক্রমে দায়িত্ব গড়ায় অমরনাথের হাতে। ক্রমে সাড়ে তিন দশক আগে বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির প্রতিমা গড়ার দায়িত্ব নেন ওঁরা। সেই প্রথা আজও চলছে।
advertisement
অমরনাথের তিন ছেলে। অরুন, বরুণ, জগদীশ। এখন এই বরুণবাবুই সামলান। সাহায্য করেন দাদা অরুণ। শোনা যায়, আগে নিজে পুঙ্খানুপুঙ্খ মূর্তির কাজ দেখতেন মুখ্যমন্ত্রী। এখন আর ততটা সময় পান না। তবে এখনও কাজ হওয়ার পর সবটা একবার দেখে নেন তিনি।