আরও পড়ুন:বাংলাকে বঞ্চনা, ভোটের ময়দানে জবাব! কেন্দ্রীয় বাজেটের তীব্র সমালোচনা মমতার
বিজেপি বিধায়কের প্রশ্নের মুখে বনমন্ত্রী কার্যত বিধায়কদেরই প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে৷ তিনি প্রশ্নের জবাব দিতে উঠে বলেন, ‘‘গত বছর প্রত্যেক বিধায়ককে ১০০০টা চারা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গুটিকয়েক বিধায়ক ছাড়া কেউই গাছ নিয়ে যাননি। বিধায়করা কি গাছ লাগাতে আদৌ সচেতন? অনেক বিধায়কের মধ্যেই এই নিয়ে গা ছাড়া মনোভাব রয়েছে৷’’
advertisement
আরও পড়ুন: বান্ধবীর দিকে রেনকোট ছুঁড়লেন যুবক, ব্যাহত মুম্বইয়ের রেল পরিষেবা! কারণ জানলে চমকে উঠবেন
বিধায়ক চন্দনা বাউরির প্রশ্নের উত্তরে বীরবাহা স্থানীয় জনগণ ও পঞ্চায়েতর উপরই কার্যত সেই দায় ঠেলে দেন৷ বনমন্ত্রী বক্তব্যের শেষে বলেন, ‘‘আগুন লাগানোর ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য প্রশাসনের সঙ্গে স্থানীয় জনগণ ও পঞ্চায়েতকেও হাত মেলাতে হবে৷ বন দফতরের তরফ থেকে আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য যথেষ্ট চেষ্টা চলে। কিন্তু এলাকার জন প্রতিনিধিরা যদি নিজেদের মতো করে আগুন লাগার বিষয়টা নিয়ন্ত্রণ করেন, পঞ্চায়েত সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন, তাহলে প্রশাসনের সুবিধা হয়।’’
কয়েকদিন আগেই হলং বনবাংলোয় অগ্নিকাণ্ডকে কেন্দ্র করে রহস্য দানা বেঁধেছিল বিভিন্ন মহলে৷ ঘটনাটি নিছক দুর্ঘটনা না কী অন্তর্ঘাত, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকেই৷
ইতিমধ্যেই এই ঘটনার তদন্তের জন্য, কমিটি গঠন করেছেন বীরবাহা হাঁসদা৷ এবার বনাঞ্চলে আগুন নিযন্ত্রণের প্রশ্নে কার্যত এলাকার বিধায়কদেরই কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন তিনি৷