সিবিআইয়ের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বেরিয়ে এসে বাপ্পাদিত্য জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছ থেকে যা যা নথি পাওয়া গিয়েছিল, তার অধিকাংশই পার্সোনাল ডকুমেন্ট। ১০ শতাংশেরও কম অ্যাডমিট কার্ড পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু তাঁর সঙ্গে নিয়োগের কোনও লিঙ্ক তদন্তকারীরা পাননি বলেই দাবি বাপ্পার। তবে, একটি রেকমেন্ডেশন লেটার পাওয়া গিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগের ক্যাজুয়াল স্টাফ-এর। তাঁর সঙ্গে নিয়োগের কোনও যোগাযোগ নেই।
advertisement
সিবিআই সূত্রে খবর, বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত ও দেবরাজ চক্রবর্তী দুজনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করে বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। মূলত প্রশ্ন করা হয়েছিল বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তের বাড়িতে কেন অ্যাডমিট কার্ড বা রেকমেন্ডেশন লেটার ছিল? বায়োডেটা কেন রাখা হয়েছিল? কাদের কোথায় রেকমেন্ডেশন করেছিলেন তিনি? কার নির্দেশে সেগুলো কর হয়েছিল? কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তের বাড়িতে একশো পাতার নথি কেন? এই সব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই।
পাশাপাশি দেবরাজের বাড়িতে নিয়োগ সংক্রান্ত নথি কেন? ট্রান্সফারের নথি কেন ছিল? এই নথি গুলো কেন রাখা ছিল? কোথা থেকে এল এই নথি? এসব বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। এবার সিবিআই এর পর ইডির তলবে বাপ্পাদিত্য হাজিরা দেন কি না, সেটাই এখন দেখার।
ARPITA HAZRA