পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে বেরিয়ে দিশেহারা হয়ে ঘোরার সময়ই তারা নাকা চেকিংয়ের মুখে পড়ে। চিনার পার্কে পুলিশ তাদের গাড়ি দাঁড় করায়। এরপর রাজারহাট-নিউটাউন হয়ে বেলঘড়িয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৌঁছন তারা।
advertisement
কত সাবস্ক্রাইবার, ‘ভিউ’ হলে ইউটিউব টাকা দেয়? ‘সহজ’ নিয়মটা জানলে ঘরে বসেই আনবেন লাখ লাখ টাকা!
প্রসূণ পুলিশকে জানিয়েছেন, ঘটনার রাতে গাড়ি নিয়ে কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন, সেই তথ্যের সঙ্গেই নাকা চেকিংয়ের বিষয়টি মিলেছে। যদিও পুলিশ গোটা বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখছে।
ট্যাংরা কাণ্ডে দে বাড়ির তিন মহিলা সদস্যকে খুন করেছে দুই ভাই প্রণয় এবং প্রসূন দে৷ এই ঘটনায় তৃতীয় কেউ জড়িত নয়৷ এ দিন এমনই দাবি করেছেন কলকাতা পুলিশের নগরপাল মনোজ ভার্মা৷ তাঁর আরও দাবি, দুই ভাই সম্ভবত ব্যবসা সংক্রান্ত কোনও কারণেই এই হাড় হিম করা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছেন৷
গত বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ট্যাংরার অতুল শূর রোডের দে বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় দুই মহিলা এবং এক কিশোরীর দেহ৷ প্রাথমিক ভাবে এই ঘটনাকে আত্মহত্যা বলেই দাবি করেছিলেন বাড়ির দুই ছেলে প্রণয় এবং প্রসূন দে৷ দে বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রণয় দের স্ত্রী সুদেষ্ণা এবং প্রসূন দের স্ত্রী রোমি ও কন্যা প্রিয়ম্বদার দেহ৷ প্রণয়, প্রণয়ের ছেলে এবং প্রসূনকে ই এম বাইপাসের উপরে একটি দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ৷ তার পরই এই ঘটনা সামনে আসে৷