কিন্তু এই রিপোর্ট এখন যেটা পুলিশ হাতে পেয়েছে তাতে শ্বাসরোধের ইঙ্গিতও রয়েছে বলে সূত্রের দাবি৷ তাহলে কি মৃত্যু সুনিশ্চিত করতে শ্বাসরোধও করা হয়েছিল ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের৷ প্রসূণ নিজেই কি মেয়ের শ্বাসরোধ করে খুন করেছিলেন, জানতে মরিয়া পুলিশ৷
advertisement
এদিকে এর আগে ট্যাংরা কাণ্ডে জীবিত দে বাড়ির তিন সদস্যের হাসপাতালের বিল নিয়ে তৈরি হল চরম জটিলতা৷ বুধবার সকালে দুর্ঘটনাগ্রস্ত গাড়ি থেকে উদ্ধার করে প্রণয় দে, তাঁর নাবালক ছেলে এবং প্রণয়ের ভাই প্রসূনকে ই এম বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেছিল পুলিশ৷ গুরুতর আহত তিন জনের চিকিৎসা বাবদ এখনও পর্যন্ত কয়েক লক্ষ টাকা বিল হয়েছে ওই বেসরকারি হাসপাতালে৷ কিন্তু হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই তিন জনের কোনও আত্মীয় অথবা পরিচিতই বিল মেটাতে রাজি হননি৷
শুধু তাই নয় প্রসূন ও প্রণয়কে পুলিশ কাস্টডিতে নেওয়ার পরিস্থিতিতে নাবালককে কোথায় রাখা হবে তা নিয়েও প্রচুর জলঘোলা হয়৷ বাড়িতে নাবালকের একমাত্র আত্মীয় মামা ও মামি নাবালকের দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করায় এই বালককে হোমে পাঠানোর কথা হলেও সেখানেও জটিলতা আছে৷
Amit Sarkar