শনিবার ট্যাংড়ায় মেহের আলি লেনে একটি গুদামে আগুন লাগে। স্থানীয়রা সেই গুদাম থেকে আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পান। প্রথমে স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টাও করেন। কিন্তু আগুনের তীব্রতা ছিল মারাত্মক। ফলে লাভ হয়নি। খবর যায় দমকলে। তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন। ট্যাংড়ার ওই এলাকা এমনিতেই ঘিঞ্জি। আগুন ছড়িয়ে পড়ে সহজেই।
advertisement
আরও পড়ুন: লাইফলাইনে 'ক্ষয়' রোগ! বিপদ এড়াতে নতুন চাকা পাচ্ছে কলকাতা মেট্রো
চামড়ার সঙ্গে ওই এলাকায় রাসায়নিক ছিল বলে আশঙ্কা ছিল প্রথম থেকেই। দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান। আগুনের তীব্রতায় কারখানার পাঁচিল ভেঙে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। ওই এলাকায় ঘিঞ্জি ও রাস্তা সরু। তাই শুরুতেই দমকলের ইঞ্জিন ঢুকতে সমস্যা হয়। ওই এলাকায় প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ রয়েছে। ফলে এখনও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনাটাই বড় চ্যালেঞ্জ দমকলের কর্মীদের কাছে।
আরও পড়ুন: মনোকিনিতে শরীরী বিভঙ্গ, চিত্রাঙ্গদা সিংয়ের 'হট' ছবি মিস করবেন না...
দমকল আধিকারিকরা প্রাথমিক ভাবে জানান, সেখানকার দাহ্য পদার্থগুলি সম্পূর্ণ পুরে না যাওয়া অবধি নেভানো যাবে না পকেট ফায়ারগুলিতে। এর অন্যতম আরেকটি কারণ হল আগুনের উৎসমুখ অবধি পৌঁছচ্ছে না জল। ভাঙা টিনের শেডের নীচে রয়েছে আগুনের উৎস।