TRENDING:

Tangra Case: হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ট্যাংরার দে-পরিবারের ছোট ছেলে প্রসূন, তিন জনকে খুনের দায়ে আজই গ্রেফতারি?

Last Updated:

এনআরএস হাসপাতাল থেকে সোমবার ছাড়া পেলেন ট্যাংরার ‘দে পরিবারের’ ছোট ছেলে প্রসূন দে। হাসপাতাল থেকে তাকে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় ট্যাংরা থানায়

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: এনআরএস হাসপাতাল থেকে সোমবার ছাড়া পেলেন ট্যাংরার ‘দে পরিবারের’ ছোট ছেলে প্রসূন দে। হাসপাতাল থেকে তাকে সোজা নিয়ে যাওয়া হয় ট্যাংরা থানায়। এ বার কি প্রসূনকে ওই খুনের ঘটনায় গ্রেফতার করে হেফাজতে নেবে পুলিশ? হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে তাঁকে ট্যাংরা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আজই কি গ্রেফতারি?
এনআরএস হাসপাতাল থেকে সোমবার ছাড়া পেলেন ট্যাংরার ‘দে পরিবারের’ ছোট ছেলে প্রসূন দে
এনআরএস হাসপাতাল থেকে সোমবার ছাড়া পেলেন ট্যাংরার ‘দে পরিবারের’ ছোট ছেলে প্রসূন দে
advertisement

আপাতত এনআরএস হাসপাতালেই ভর্তি রয়েছেন প্রসূনের দাদা, দে পরিবারের বড় ছেলে প্রণয় দে এবং নাবালক। ট্যাংরার ঘটনায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রসূনের মৃত স্ত্রী রোমি দে-র বাবা। পুলিশ সূত্রে খবর, ৪৩ বছরের প্রসূন তাঁর বয়ানে দাবি করেছিলেন, দে পরিবারের দুই বধূ সুদেষ্ণা দে এবং রোমির হাত কেটেছিলেন তিনিই।

এরমধ্যেই ট্যাংরা-কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর বয়ান দিয়েছে প্রণয় দে-র একমাত্র ছেলে। রাজ্য শিশু কমিশনের দুই সদস্যের সামনে চাঞ্চল্যকর বয়ান দিয়েছে নাবালক। তার দাবি, যোগা এবং জিম করার জন্য পায়েসে মেশানো ঘুমের ওষুধ খেয়ে কিছুই হয়নি তার। মরার ভান করে শ্বাস আটকে মৃতের অভিনয় করেছিল সে। নাবালক বলে, “আমিও পায়েস খেয়েছিলাম। কিন্তু যোগা এবং জিম করার জন্য পায়েসে মেশানো ঘুমের ওষুধ খেয়ে কিছুই হয়নি আমার। মরার ভান করে শ্বাস আটকে মৃতের অভিনয় করেছি। এরপর কাকা বালিশ চাপা দিয়ে আমাকে শ্বাসরোধ করে খুন করার চেষ্টা করেছিল, আমি বেশ কিছুক্ষণ শ্বাস আটকে রেখেছিলাম। এরপর কাকা এবং বাবা ছাদে আত্মহত্যা করতে চলে যায়। আমি কোনওমতে উঠে দোতলায় গিয়ে দেখি মা, কাকিমা এবং বোন অলরেডি মারা গিয়েছে। মা, কাকিমা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল কিন্তু লাভ হয়নি।”

advertisement

শিশু কমিশনের সদস্যদের ওই নাবালক আরও জানায়, ‘বাবা ঘটনার দু’দিন আগে বলেছিল এবার পাওনাদাররা ধাওয়া করবে। মৃত্যু ছাড়া আমাদের আর কোনও উপায় নেই। আমাকে সেদিন আলোচনার সময় ঘর থেকে বের করে দেওয়া হয়।’ সে আরও বলে, ‘আমি সেদিন ঘরে থাকলে অন্য কোনওভাবে রোজগারের উপায় নিয়ে পরামর্শ দিতে পারতাম। কিন্তু সুযোগই পেলাম না। বাবা, কাকার ব্যবসায় বিপুল ক্ষতি হয়েছিল।’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Tangra Case: হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ট্যাংরার দে-পরিবারের ছোট ছেলে প্রসূন, তিন জনকে খুনের দায়ে আজই গ্রেফতারি?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল