১০ অগাস্টের পর থেকে গড়ে ৬ কোটি টাকা করে প্রত্যেকদিন ‘স্বাস্থ্যসাথী’তে খরচ হচ্ছে রাজ্যের। কলকাতার একাধিক বেসরকারি হাসপাতাল থেকেই সব থেকে বেশি ‘স্বাস্থ্যসাথী’তে অর্থ বরাদ্দের আবেদন আসছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন- ওজন কমাতে যখন তখন চিয়া সিড খাচ্ছেন? ভয়ঙ্কর! একমাত্র ঠিক সময় খেলেই পাবেন উপকার…
অন্য দিকে, জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতিতে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবায়। এক ধাক্কায় সরকারি মেডিকেল কলেজগুলিতে কমল আউটডোর পরিষেবা ও রোগীর ভর্তির পরিমাণ। সেই সঙ্গে কমে গিয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রোপচারের সংখ্যাও।
advertisement
স্বাস্থ্য দফরের মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে রিপোর্ট দিয়েছে। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে ১০ অগাস্টের পর থেকে কর্ম বিরতিতে আউটডোর পরিষেবা ৫০ শতাংশ কমেছে। সরকারি মেডিকেল কলেজগুলিতে রোগী ভর্তির পরিমাণ কমেছে ২৫ শতাংশ। সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রোপচার কমেছে ৫০ শতাংশ।
জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতিতে বেশ কয়েক দিন ধরেই বিঘ্নিত হয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবা। তাই এই নিয়ে রিপোর্ট তলব করেছিল নবান্ন। স্বাস্থ্য দফতর এবার এই নিয়ে রিপোর্ট জমা দিল নবান্নে। এবার এই রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে নবান্নের তরফে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয় সেটাই দেখার।
আরও পড়ুন- পটলের ইংরেজি কী? বলতে পারবেন না বেশিরভাগই…! চ্যালেঞ্জ নেবেন নাকি? মেলান উত্তর
৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় দেশ জুড়ে প্রতিবাদ শুরু হয়। এর পরেই কর্মবিরতি শুরু করের জুনিয়র ডাক্তাররা। তার পর থেকে বেশ কিছু দিন ধরে চিকিৎসা পরিষেবা বিঘ্নিত হচ্ছে আরজি করে।