একটি কেন্দ্রের প্রকল্প। আরেকটি একেবারে রাজ্যের নিজস্ব। দুটি স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্প নিয়ে চাপানউতোর নতুন নয়।আয়ুস্মান ছেড়ে কেন স্বাস্থ্যসাথী? বুধবারই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তে রাজ্যবাসীর বঞ্চিত বলেও অভিযোগ তোলেন রাজ্যপাল।তারপরই তথ্য-পরিসংখ্যান দিয়ে স্বাস্থ্যসাথীর পক্ষে সওয়াল করল রাজ্য প্রশাসন। রাজ্য সরকারের দাবি,
আয়ুস্মান ভারতের তুলনায় স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প অনেক এগিয়ে
advertisement
আয়ুস্মানের থেকে অনেক বেশি মানুষ স্বাস্থ্যসাথীর অন্তর্ভূক্ত
দুটি প্রকল্পেই ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনা পয়সায় চিকিৎসার সুবিধা আছে। তা হলে কোথায় আয়ুস্মানের থেকে এগিয়ে স্বাস্থ্যসাথী? প্রশ্ন তুলে রাজ্য প্রশাসনের দাবি
রাজ্যের ১ কোটি ১২ লক্ষ মানুষকে আয়ুস্মানের আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল
এখনই স্বাস্থ্যসাথীর আওতায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষ
একটি স্মার্টকার্ডেই স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা মেলে
আয়ুস্মান প্রকল্পে প্রিন্ট আউট নিতে গ্রাহককে টাকা দিতে হয়
স্বাস্থ্যসাথীতে অনেক কম সময়ে চিকিৎসা শুরুর অনুমোদন মেলেরাজ্য প্রশাসনের বিবৃতিতে কোথাও রাজ্যপালের নাম নেওয়া হয়নি। তবে জগদীপ ধনখড়ের অভিযোগের জবাবেই যে এই বিবৃতি, তা স্পষ্ট।
আরও দেখুন