সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ, "বহুবার সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে বলেছি, এক-দুই নয় প্রায় শতাধিক ..... বিধায়কদের সুপারিশে কোথাও নিজেদের আত্মীয়স্বজন চাকরি পেয়েছেন আবার কোথাও মোটা টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রি হয়েছে। আবার মহামান্য আদালতের নির্দেশের ফলে মুখ্যমন্ত্রী সহ একাধিক ..... নেতার ভাই, ছেলে, মেয়ে, ভাগ্নি কিংবা স্বামীর চাকরি গেছে। তা জনসমক্ষে আগেই এসেছে। ঠিক যেমন মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে নিয়োগ দুর্নীতিতে তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার ভূমিকা এখন আতস কাচের নীচে, ঠিক একই ভাবে এই সব তৃণমূলের সাংসদ, মন্ত্রী, বিধায়ক কিংবা প্রাক্তন বিধায়কদেরও তদন্তের আওতায় আনা উচিত বলে মনে করি। আজ এটুকুই থাক, ক্রমশঃ প্রকাশ্য..."।
advertisement
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করেছিলেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, ‘‘অন্তত ১০০ তৃণমূল বিধায়ক চাকরি বিক্রির এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। চাকরিপিছু ১৫-১৮ লক্ষ টাকা নিয়েছেন তাঁরা। আগামী ৬-৮ মাসের মধ্যে তৃণমূল বিধায়কের সংখ্যা নেমে যাবে। এমনকি, তৃণমূল বিধায়কদের সংখ্যা নেমে আসতে পারে একশোরও নীচে'। এবার শাসক দলের কয়েকজনের বিরুদ্ধে সুপারিশ পত্র তুলে ধরে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আনলেন শুভেন্দু।
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী