‘কোন সম্প্রদায় আমার এলাকায় অন্য সম্প্রদায়ের উৎসব করা যাবে না বলেছে? হিন্দু এলাকা দিয়ে মহরম যাবে না? আমরা বলি না, ভবিষ্যতেও বলব না। আমরা অশান্তি চাই না। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনাদের কর্ম দেয়নি, শিক্ষা দেয়নি । মমতার অস্ত্র, অশান্তি করো পুলিশকে নিষ্ক্রিয় রাখো। ভাগ করো, ভয় দেখাও, এই নীতি নিয়ে চলছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’
advertisement
‘গত শনিবার রেড রোডে ঈদের উৎসব মঞ্চ রাজনৈতিক মঞ্চ ছিল?’ প্রশ্ন তুলে মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বলেন, ‘ধর্মীয় মঞ্চ, সামাজিক মঞ্চকে ব্যবহার করে রাজনীতি করছেন কেন? ২০২৪-এর ভোটের কথা বলে দিলেন ওখান থেকে। বলতে পারেন? মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ার করে যাচ্ছি, সংখ্যালঘুরা আপনার ভোটব্যাঙ্ক ছিল না। মাঝে কয়েকদিন হয়েছিল। আগামীতে থাকবে না। সব সংখ্যালঘুদের একজোট করে আপনাকে নবান্ন থেকে নামাব।’
আরও পড়ুন: বিধায়ক ছিলেন, আবার ইতিহাসের শিক্ষক! স্কুলে না এসেও বেতন পাওয়ার দিন শেষ হল জীবনের
আরও পড়ুন: জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার্থীদের জন্য ছাড়বে এই বিশেষ ট্রেন, জানুন সময়সূচি
উত্তরপ্রদেশের উদাহরণ তুলে শুভেন্দু বলেন, ‘৮৫ টা জেলার রাজ্য উত্তরপ্রদেশ. একটা ঘটনা ঘটতে দেননি প্রধানমন্ত্রী। আমরা কোনওদিন হিন্দু মুসলমানের নামে ভোট চাই না। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নকে সামনে রেখে ভোট চাই। শৌচালয় ভ্যাকসিন দিয়েছেন মোদি। বিভাজন চলবে না। রাষ্ট্রবাদের জয় হবে’। প্রসঙ্গত, গত শনিবার রেড রোডে ইদের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারই পাল্টা আজ রেড রোডে প্রতিবাদ সভার ডাক দিয়েছিল বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা।