তবে বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু নিজেকে এই মামলা থেকে সরিয়ে নেওয়ার পরই সুপ্রিম কোর্টে এই আবেদনের শুনানির জন্য নতুন বিচারপতির বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে৷ আগামী শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি রয়েছে৷ ততদিন পর্যন্ত কলকাতা হাইকোর্টেও নারদ মামলার শুনানি হবে না৷
নারদ মামলার শুনানি চলাকালীন মুখ্যমন্ত্রী এবং আইন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ তোলা হয় সিবিআই-এর তরফে৷ মূলত, নারদ মামলায় গত মে মাসে রাজ্যের চার নেতাকে গ্রেফতারির দিন ঘটনাক্রমের কথা উল্লেখ করে এই অভিযোগ তুলেছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবীরা৷ সিবিআই-এর এই বক্তব্যের পাল্টা নিজেদের যুক্তি দিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে হলফনামা জমা করার চেষ্টা করেন মুখ্যমন্ত্রী এবং আইনমন্ত্রী৷ কিন্তু তাঁদের আইনজীবীদের সেই আর্জি খারিজ করে দেয় কলকাতা হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ৷ আদালত যুক্তি দেয়, যথাসময়ে এই হলফনামা দায়ের করা হয়নি৷
advertisement
এর আগে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে একটি মামলা থেকেও নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়৷