সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে পাশাপাশি সুকান্ত মজুমদার এও বলেন,' দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও সরকার যারা বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছেন তাদের চাকরিতে বহাল রাখার বিষয়ে এখনও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি ওয়েবসাইটে শিক্ষাক্ষেত্রে যে দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে তা বাইরের লোকের পক্ষে করা অসম্ভব। শিক্ষামন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ তথা পরামর্শ মেনেই জেনেশুনে এই বেনিয়ম করেছেন শিক্ষা দপ্তরের সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা'। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো প্যানেল বাতিলের হুঁশিয়ারি দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আমি ঢাকি সমেত বিসর্জন দিয়ে দেব। মন্তব্য বিচারপতির অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। একই সঙ্গে তিনি বলেন, "যেদিন ২০১৪ র প্রাথমিক টেটের ভিত্তিতে গড়া ২০১৬ র পুরো প্যানেল বাতিল করব সেদিন ঢাকি সমেত বিসর্জনের মানে বলব।"মানিক ভট্টাচার্য পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষমতা নেই বলে চাকরি পায়নি মামলাকারিরা' ।
advertisement
মঙ্গলবার এই মন্তব্যও করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বলাবাহুল্য, ২০১৬ র নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চাকরির আবেদন জানিয়ে মামলা করেন ১৪০জন অপ্রশিক্ষিত প্রার্থী। তাদের দাবি, সেই সময়কার নিয়ম অনুযায়ী অপ্রশিক্ষিতদের নিয়োগ করা যেত। প্রায় ৩২ হাজার অপ্রশিক্ষিত প্রার্থী ২০১৬ র নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিয়োগপত্র পেয়েছেন। মামলাকারিদের আরও দাবি, "সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে নম্বর বিভাজন-সহ তালিকা প্রকাশ হয়েছে। সেই তালিকা থেকে দেখা যাচ্ছে যে তাদের থেকেও কম নম্বর পেয়েও অনেক অপ্রশিক্ষিত প্রার্থী সুপারিশপত্র পেয়েছেন।
VENKATESWAR LAHIRI
