স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে নিষিদ্ধপল্লির শিশুদের নিয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। সংস্থার দাবি, অনুষ্ঠানের জন্য চিৎপুর এলাকার কাউন্সিলর রবীন চট্টোপাধ্যায়ের থেকে স্থানীয় রবীন্দ্র কানন ময়দানটি ব্যবহারের অনুমতিও নেওয়া হয়। কিন্তু, আচমকা মাঠ দিতে অস্বীকার করা হয়। কিন্তু, কেন আচমকা মাঠ ব্যবহারে অনুমতি মিলল না?
ঘটনায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ছায়াই দেখছেন স্থানীয়রা। বিধায়ক শশী পাঁজার এলাকায়, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ছিলেন আরেক তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক সাধন পাণ্ডে। স্থানীয় রাজনৈতিক সমীকরণে কাউন্সিলর রবীন চট্টোপাধ্যায় শশী পাঁজার অনুগামী। প্রশ্ন উঠছে, এবার কি খেলার মাঠেও ঢুকে পড়ল শশী-সাধনের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব?
advertisement
দুই বিধায়কের ঝগড়ায় নাকি জড়াতে চান না স্থানীয় কাউন্সিলর রবীন চট্টোপাধ্যায়। এমনই প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন তিনি।
এর আগেও উত্তর কলকাতার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শশী-সাধনের উপস্থিতিকে ঘিরে রাজনীতি কম হয়নি। কিন্তু ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় নামতে না পেরে কচিকাঁচাদের মুখে হতাশাই বলে দিচ্ছিল রাজনৈতিক এই দ্বন্দ্বের পরিণাম।