তিনি স্বীকার করেছেন, দলের মধ্যে এই প্রবণতা তৈরি হচ্ছে। কারণ তৃণমূল কংগ্রেসের যাঁরা নির্বাচিত হচ্ছেন, তারাও এই সমাজের অংশ। সমাজের মধ্যে যে বিচ্যুতি দেখা যাচ্ছে তার প্রভাব দলের মধ্যেও পড়বে, এটাই স্বাভাবিক। ফলে ধারাবাহিক কর্মসূচি নিতে হবে। ক্লাস নেওয়া , সভায় আলোচনা চালাতে হবে। না হলে বিচ্যুতি রোখা যাবেনা। এমনই মত শোভনদেবের।
advertisement
আরও পড়ুন: কংগ্রেসকে বাংলায় কটা আসন ছাড়বে তৃণমূল? চমকে ওঠা সংখ্যা, আদৌ রাজি হবে হাত শিবির?
এদিকে, বকেয়া বঞ্চনায় দিল্লি চলোর আগে অল আউট আক্রমণ নামছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বা শুক্রবার ভার্চুয়াল বৈঠক করবেন তৃণমূল সেনাপতি। জেলা নেতৃত্ব থেকে দলীয় কর্মী, সুর চড়ানোর ব্লু প্রিন্টে শান দেবেন তৃণমূল সাংসদ।
আরও পড়ুন: ‘মশাদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ…খুব জটিল বিষয়’, ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে কুণালের ‘বেফাঁস’ মন্তব্য! তুমুল হইচই
কেন্দ্রীয় প্রকল্পে যারা বঞ্চিত, তাঁদেরও বার্তা দেওয়া হবে। কারণ তাঁদের নিয়েই আন্দোলন। সেই আন্দোলন তিনি দিল্লিতে নিয়ে যেতে চাইছেন। তারই সুর তিনি বেঁধে দেবেন ওই ভার্চুয়াল বৈঠক থেকে। একেবারে রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে কথাবার্তা বলে দিল্লির কর্মসূচি এগিয়ে নিয়ে যাবেন অভিষেক। প্রতিটি জেলায় দেখানো হবে অভিষেকের এই ভার্চুয়াল সভা।