পুলিশ সূত্রে খবর, গলায় ফাঁস দিয়ে মাথা থেঁতলে খুন করা হয়েছে তাঁকে ৷ গামছা গলায় পেঁচানো অবস্থাতেই উদ্ধার হয় মৃতদেহ ৷ ঘটনাস্থল থেকে মিলেছে রক্তমাখা শিল নোড়া ৷ অনুমান, ওই শিলনোড়া দিয়েই খুন করা হয়েছে কবিতাকে ৷ ঘটনার তদন্তে নেমেছে বড়তলা থানার পুলিশ ৷
অভিযোগ উঠেছে, কোনও নারী পাচার চক্রের হাত রয়েছে এই খুনে ৷ দিন কয়েক আগেই বউবাজার থেকে পাচার হয়ে যাওয়া দুই কিশোরীকে উদ্ধার করে ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ৷ উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁর বাসিন্দা ওই দুই নাবালিকাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে কলকাতায় এনেছিলেন দুই যুবক ৷ তারপর তাদের বিক্রি করে দেওয়া হয় ৷ ওই দুই নাবালিকাকে উদ্ধার করে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটি নিজেদের অফিসে নিয়ে আসে ৷ এদিন সকাল থেকে রহস্যজনক ভাবে উধাও ওই দুই নাবালিকাও ৷ প্রাথমিক অনুমান, ওই দুই কিশোরী অপহৃত হয়েছেন এবং সম্ভবত অপহরণকারীদের হাতেই খুন হয়েছেন ওই নিরাপত্তারক্ষী ৷
advertisement
নিরাপত্তারক্ষী কবিতা রায়ের খুনের পিছনে নারী পাচার চক্রের কোনও যোগসূত্র রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷
