প্রিয় যুব নেতাকে দেখেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন জনতা। হাততালি ও স্লোগানের সুর এতটাই চড়া হয়ে ওঠে যে, স্টেজে সেই সময় বক্তব্যরত সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভাষণ খানিক থামাতে হয়। অভিষেক হাত দেখিয়ে সেই শোরগোল থামান। জননেত্রীকে দেখতে আসা ভিড় যে অভিষেককেও আইকন মনে করেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সম্প্রদায়ের মুখ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্যও রাখবেন এই মঞ্চে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'একটু পা চালিয়ে ভাই'! শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ধর্মতলামুখী মা-মাটি-মানুষের স্রোত
সকাল থেকেই ধর্মতলায় জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখার জন্য উপচে পড়া ভিড়। মমতার আগে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখবেন। তার আগে অবশ্য এদিনের ঐতিহাসিক শহিদ স্মৃতি স্মরণ করতে ভোলেননি অভিষেক। ট্যুইটে শহিদদের স্মরণ করে অভিষেক লিখেছেন, '২১ জুলাই বাংলার ইতিহাসের পবিত্র দিন। ১৯৯৩ সালের ১৩ জন শহিদদে আমার শ্রদ্ধা জানাই। এবারের শহিদ দিবসে গর্জন আরও বাড়ান। কোনও চাপে নত হব না আমরা, আমাদের সবটুকু দেব মানুষের জন্য।'
আরও পড়ুন: 'কোনও চাপে নত হব না', শহিদ-স্মরণের ট্যুইটে লড়াইয়ের বার্তা অভিষেকের
বুধবারই বিভিন্ন জেলা থেকে আসা তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সল্টলেকে সেন্ট্রাল পার্কে গিয়ে সম্মান জানান উত্তরবঙ্গ থেকে আসা সাইকেল আরোহী কর্মী-সমর্থকদের। দুপুরে ধর্মতলায় গিয়েও সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন অভিষেক। তিনি তৃণমূলের যুব সম্প্রদায়কে এদিন কী বার্তা দেন, সর্ভভারতীয় স্তরে তৃণমূলের লক্ষ্যের কোন টার্গেট বেঁধে দেন, এদিন তা শুনতেও এসেছেন বহু মানুষ।