১৯ ফেব্রুয়ারি ক্যাম্পাসে ইনসাফ কর্মসূচি করা হবে বলে সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে। আনিস খানের মৃত্যুর ঘটনাকে সামনে রেখে এই কর্মসূচি করা হবে। আনিস খানের মৃত্যুর প্রতিবাদে লাগাতার আন্দোলন চালিয়েছিল এসএফআই, ডিওয়াইএফআই৷ আর এর ফলেই বেশ কিছুটা চাঙ্গা হয়েছিল দলের সংগঠনগুলো। নতুন নতুন কর্মসূচি নিয়ে সামনে আসতে দেখা গিয়েছিল বাকি সংগঠনগুলিকেও।
advertisement
আরও পড়ুন: জ্বলছে সন্দেশখালি, কোথায় সাংসদ নুসরত জাহান? ‘খোঁজ’ দিলেন দিলীপ ঘোষ
আনিস খানের বাড়িতে গণসংগঠনের নেতৃত্বের পাশাপাশি দলের শীর্ষ নেতৃত্বও যেতে থাকে নিয়মিত। আনিস খানের পরিবারের সঙ্গে শুধু যোগাযোগ রাখা নয় তার পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন কর্মসূচিতে দেখা যেতে থাকে নিয়মিত। এমনকি সিপিএমের যুব সংগঠনের ডাকা ব্রিগেড সমাবেশেও আনিস খানের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আসা হয়েছিল সংগঠনের তরফে।
আর কয়েক মাস বাদে লোকসভা নির্বাচন তার আগে ঘর গোছানোর প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে প্রত্যেক দলই। সিপিএমের তরফেও জোরদার প্রস্তুতি চালানো হচ্ছে। একদিকে বুথ কমিটি, প্রার্থী প্রস্তুত করা সম মনোভাবাপন্ন দলগুলির সঙ্গে জোট নিয়ে আলোচনা করা একই সঙ্গে সংগঠনের বুনোট আরও শক্ত করে বাঁধতে চাইছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। তারই অংশ হিসেবে লাগাতার কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নেতৃত্বের তরফে।
বিশেষ করে জাতীয় এবং রাজ্যের প্রধান বিষয়ের পাশাপাশি আঞ্চলিক স্তরের সমস্যা নিয়েও রাস্তায় নামতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ইনসাফ যাত্রার অংশ হিসেবে কর্মসূচিও নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এসএফআইয়ের এই কর্মসূচি তারই অংশ হিসেবে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের সদস্যরা। এ ছাড়াও ক্যাম্পাসে ছাত্র সংসদ নির্বাচন করা সহ আরো বেশকিছু দাবি নিয়েও আন্দোলন করা হবে বলে সংগঠন সূত্রে খবর৷