পরে নিয়োগ সংক্রান্ত নথি মিলবে। মেইল এলেও কোনও নিয়োগপত্র মেলেনি বলে সিবিআইয়ের কাছে দাবি অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের। সিবিআই সূত্রে দাবি, মেইলগুলো এসেছে সংস্থার নামে। সেই সংস্থা সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।
আরও পড়ুন: ওপারেই বাংলাদেশ, আর এপারে মালদহে যা ঘটছে, হাড়হিম সকলের! কী মারাত্মক অবস্থা
advertisement
নিয়োগ দুর্নীতিতে ইতিমধ্যেই আরও একটি এফআইআর করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। ২০২০ সালের প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় নতুন এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে এই দুর্নীতির তদন্ত শুরু হয়েছে। নতুন এফআইআর করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ১৬ হাজার ৫০০ জনের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে এই এফআইআর করা হয়েছে। প্রতারণা এবং জালিয়াতির অভিযোগেই দায়ের এই এফআইআর।
আরও পড়ুন: দিলীপ ঘোষের মনে আছে 'হাজার দুয়ারিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী'! বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপি নেতার
প্রাথমিক নিয়োগের টেট দুর্নীতি নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমেছে সিবিআই। ২০২০ সালে নিয়োগ নিয়ে হাইকোর্টে রিট পিটিশন হয়েছিল, সেখানেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তদন্তের নির্দেশ দেয়। এস রায়ের মতো বেসরকারি সংস্থার হাতে নিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য কী করে যায় তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। সেই সব তথ্য অনেক গরমিলের অভিযোগও রয়েছে। এই সমস্ত বিষয়টি সামনে আসতেই নতুন করে এ ব্যাপারে তদন্ত শুরুর নির্দেশ দেয় আদলত। তার পরই ১৮ মার্চ নতুন এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু হয়। এই দুর্নীতিতে কারা জড়িত তা তদন্ত এগোলেই বোঝা যাবে। কোনও নতুন প্রভাবশালীর নাম নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়ায় কি না, সে বিষয়টি স্পষ্ট হবে আগামিদিনে।