তাপসের আইনজীবী পাল্টা বলেন, Out of the box বললে হবে না। তাপসের থেকে ফোন আর কিছু ২০০০ টাকা ছাড়া উদ্ধার হয়নি কিছুই। কেস ডায়েরি দেখাতে পারবে সরকারি কর্মীর কাউকে? তাপস চাকরি দেওয়ার কেউ নন। ইনভেস্টিগেশন কোনো অগ্রগতি ও নতুন বাজেয়াপ্ত নেই। অযোগ্য প্রাথীদের সঙ্গে ব্যাঙ্কিং কোনো লেনদেন রয়েছে বলে দাবি cbi এর। কিন্তু গভঃসার্ভিস কে দিয়েছে? চাকরি তো তাপস দেননি। তিনি অসুস্থ। তার জামিনের জন্য আবেদন করা হলো।বিচারক সিবিআই তদন্তকারী অফিসারকে বলেন, এই মামলায় কুন্তল ,তাপস আর নীলাদ্রির যোগসূত্র পাওয়া গেছে। তার নীচের তলার লিংক কই। কারা টাকা দিয়েছে তারা কোথায়? সেগুলো খুঁজে বার করুন।
advertisement
আরও পড়ুন: ৩৬ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ, শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ কী? মুখ খুললেন পর্ষদ সভাপতি
অন্যদিকে কুন্তলের আইনজীবী আবেদন করেন, কুন্তল টাকা নিয়ে চাকরি পাইয়ে দিয়েছে।তাহলে প্রাইমারি টিচার এর প্যানেল ছিল। যারা টাকা নিয়ে চাকরি দিয়েছে।তাদের এখানে আনা হচ্ছে না কানো? বলা হচ্ছে তারা রক্ষাকবচ নেওয়া আছে। প্রতিটা অর্ডার শিটে তাদের সামনে আনার কথা বলা আছে।সেই অর্ডার শিট ফলো করছে না সিবিআই।পাশাপাশি নীলাদ্রির আইনজীবি আবেদন,বিরাশি দিন হয়েছে। নীলাদ্রি দুজনের মধ্যে সেতু এটা সিবিআইএর অভিযোগ। কুন্তল বা তাপস যে কোনো একজনকে approval রাখতে হবে। কারণ তাপসের থেকে টাকা নিয়ে কুন্তলকে দিয়েছে নীলাদ্রি এবং কুন্তলের থেকে টাকা নিয়ে তাপসকে দিয়েছে নিলাদ্রী ।অভিযুক্তর পক্ষ থেকে আইনজীবিরা সাক্ষীদের বা বাকি যারা আছে তাঁদের কেন সামনে আনছে না তা নিয়ে জানতে চাইছেন, সেই বিষয়ে সিবিআই আইনজীবী বলেন বিচারককে, সাক্ষী তখনই হয় যখন কোনো অপরাধীকে সাক্ষ করে তার অপরাধকে লঘু করে দেওয়া হয়।
সিবিআই চেষ্টা কাউকে সাক্ষী না করে সকলকে শাস্তি দেওয়া। সিবিআই এটা জানতে চাইছি টাকা নিয়েছে কারা? কাকে দিয়েছে ?পাবলিক সার্ভান্টদের জিজ্ঞাসাবাদের প্রক্রিয়া চলছে।সকলে একে অপরের সঙ্গে জড়িত। সবাই চেনের মতো জুড়ে আছে। তাপস মন্ডল, কুন্তল ঘোষ ও নীলাদ্রি ঘোষ ২৬ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ আদালতের।