তাকে জিজ্ঞাসাবাদেই নিখোঁজ নাবালকের খোঁজ মিলতে পারে বলে অনুমান পুলিশের। ইতিমধ্যেই মোস্তাফা কামাল ও তৌহিদ আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন কারখানায় ধৃতদের সঙ্গে আরও কয়েকজন উপস্থিত ছিল। ইসলামপুরের ছোঘরিয়া গ্রামের বাসিন্দা নাবালক, পরিবারের দাবি অনুযায়ী, মিথ্যা মোবাইল চুরির অভিযোগে তাঁকে দড়ি দিয়ে উল্টো করে ঝুলিয়ে মারধর করা হয় এবং শরীরে কারেন্টের শক দেওয়া হয় । নাবালকের খোঁজে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ ও তার পরিবার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ল্যাপটপে ১৫ বছরের বোনের হোয়াটসঅ্যাপ খোলা ছিল, একটা চ্যাট পড়ল দাদা…! দেখেই পায়ের তলার মাটি সরে গেল
রবীন্দ্রনগর থানার একটি বিশেষ তদন্তকারী দল ইতিমধ্যেই ইসলামপুর রওনা দিয়েছে। পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে, ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে বহু অসঙ্গতি ধরা পড়েছে। একজন দাবি করেছে, মারধরের পর নাবালক কারখানা থেকে পালিয়ে যায়, অপরজন জানিয়েছে, তাকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়—তবে কোন জায়গায়, তা স্পষ্ট করে বলতে পারেনি।