পুলিশ সুত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার বনধের সকালে অশান্তি ছড়িয়ে পড়ে মুচিপাড়ায়। স্থানীয় কিছু দোকান খোলা দেখে সজল ঘোষ তা বন্ধের আর্জি জানান। এরপরেই স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন।
আরও পড়ুনঃ স্টেশনে স্টেশনে রেল অবরোধ, শিয়ালদহ-হাওড়া শাখায় ব্যাহত ট্রেন চলাচল, নাজেহাল অফিসযাত্রীরা
সজল ঘোষের অভিযোগ, সেই সময় এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা নিজেদের স্থানীয় বলে পরিচয় দিলে অশান্তি শুরু করে। তাঁর দাবি, তাঁরা সকলেই তৃণমূলের সমর্থক। তাঁরাই এসে দোকানপাট বন্ধের বিরোধিতা করেন। এরপরই সজল ঘোষের সামনে হাতাহাতি শুরু হয় দু’পক্ষের। এরপর সজল চলে যান বাড়িতে। এরপরেই বিশাল পুলিশ ঘিরে নেয় সজল ঘোষের উত্তর কলকাতার বাড়ি। ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় পৌঁছে যান এলাকায়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রোজ রাতে দুটো রুটি, তাতেই ম্যাজিক…! জেট গতিতে বাড়বে আয়রন, হিমোগ্লোবিন, জানুন বানানোর পদ্ধতি
জানা গিয়েছে, আজ সজল ঘোষ পরিদর্শনে বেরিয়ে দোকানদারদের বলেন, ‘আজ বনধ’। অন্য এক দোকানে ঢুকে বলেন, ‘এই লড়াই একার নয়, সবার।’ এমন সময় হঠাৎ করেই একদল যুবক বনধের বিপক্ষে কথা বলতে শুরু করেন। তাতেই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সজলের সামনেই তৃণমূল ও বিজেপি দু-পক্ষই জড়িয়ে পড়ে হাতাহাতিতে। চলে ধাক্কাধাক্কি। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নামতে হয় পুলিশকে।