আইনজীবী তুষার মেহতা একইসঙ্গে আদালতকে বলেন, “ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এবং জিডি দেখুন। ময়না তদন্তেরর সময় সমস্ত পোশাক দেওয়া হয়েছিল কিনা? পোস্টমর্টেম ডাক্তারদের সিল করার কথা। আপনি একবার দেখুন সেটা করা হয়েছিল কিনা। পোস্টমর্টেমের উপরে দেখুন ভিডিওগ্রাফ করা হয়। কে করেছিল সেই ভিডিওগ্রাফ? কী তাঁর ডেজিগনেশন। কিছু উল্লেখ নেই। একইসঙ্গে আইনজীবী বলেন, সব ডাক্তাররা নর্থবেঙ্গল লবির অংশ।
advertisement
ময়নাতদন্তের জন্য যে চালান হস্তান্তরের কথা তা নিয়ে এরপরেই প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন তোলেন, “চালানটা কোথায়? যখন দেহ ময়নাতদন্তের জন্য হস্তান্তর করা হয়? এই চালানটি প্রয়োজনীয়। কারণ দেহের সঙ্গে সঙ্গে আর কী কী মেটিরিয়াল পাঠানো হয়েছিল সেটা সেখানে উল্লেখ থাকবে।
উত্তরে সিবিআইয়ের দাবি— “আমাদের কাছে যে ফাইল দেওয়া হয়েছে সেখানে চালানটি নেই।” এরপরেই প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, “তাহলে চালান ছাড়াই ময়নাতদন্ত হয়ে গেল?” বিচারপতি পার্দিওয়ালা বলেন, “চালান যদি মিসিং হয় তাহলে আমাদের বুঝতে হবে কিছু সমস্যা আছে— ” প্রধান বিচারপতি বলেন, কলকাতা হাইকোর্টের শুনানিতে সিডিতে দেখানো হয়েছিল। এমনটাই জানাচ্ছেন কাউন্সিল। অন্তত ১৪ ঘণ্টার ডিলে রয়েছে এফআইআর রুজু করার ক্ষেত্রে। সেটা অনেকটাই পরিষ্কার।