আরও পড়ুন- বাড়ির জলের ট্যাঙ্কে ফেলে রাখুন এই ‘এক টুকরো’ কাঠ…! সারাজীবন পরিষ্কার থাকবে জল, অবিশ্বাস্য!
রায় ঘোষণা বন্ধ করতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন নির্যাতিতার পরিবারের আইনজীবী রাজদীপ হালদার। সুপ্রিম কোর্ট শিয়ালদা আদালতের রায় ঘোষণার ওপর কোনও স্থগিতাদেশ না দেওয়ায় পরিবারের আবেদনটি ফিরিয়ে দেন বিচারক অনির্বাণ দাস। তবে বিচার প্রক্রিয়ায় আপত্তি নিয়ে পরিবারের আবেদনপত্রটি মামলার রেকর্ডে সংযুক্ত করে রাখা হবে বলে জানান বিচারক। নির্যাতিতার পরিবার এখনও আস্থা রাখতে চায় সিবিআই তদন্তেই।
advertisement
আরও পড়ুন-নীল শার্ট বদলে হল কালো…! সইফকে আসলে ‘ছুরি’ মেরেছিল কে? দ্বিতীয় CCTV ফুটেজে ভয়ঙ্কর চমক!
এ দিকে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬৪ (ধর্ষণ), ৬৬ (ধর্ষণের পর মৃত্যু) এবং ১০৩ (১) (খুন) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে সিভিক ভলান্টিয়ারকে। ২২০ নম্বর কোর্ট রুমে বিচারক অনির্বাণ দাস রায় ঘোষণা করেন। কী সাজা হতে পারে দোষী সঞ্জয় রাইয়ের? আদালতের নজরে রয়েছে তিন শাস্তি। ২৫ বছরের জেল, অথবা আমৃত্যু জেল কিংবা সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হতে পারে দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয় রাইয়ের। সোমবার এর মধ্যে কোনও একটি সাজা শোনাবে আদালত। শনিবার শিয়ালদহ আদালত BNS 64/66/103(1) ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধর্ষণ, ধর্ষণের কারণে মৃত্যু ও খুন এই তিন ধারায় দোষী সাব্যস্ত করা হয় সঞ্জয় রাইকে।
যে তিন ধারায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে সঞ্জয় রাইকে, তাতে দুটি ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি রয়েছে মৃত্যুদণ্ড। একটিতে রয়েছে আমৃত্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনে সঞ্জয় রাইকে কী শাস্তি দেওয়া হয়, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও অন্তত ৪৮ ঘণ্টা।