আরও পড়ুন- কাল থেকে বন্ধ মদের দোকান, বার! দেশের কোন ৩ শহরে? জেনে নিন!
এ দিকে ১ মাস ৭ দিন হয়ে গেলেও তদন্তেরও কিনারা হয়নি। রাজ্য উত্তাল নির্যাতিতার বিচার চেয়ে। আরজি কর অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। গ্রেফতার হয়েছেন টালার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলও। তাঁদের শুনানি আগামীকাল। ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বার বার বৈঠক করতে গিয়েও জুনিয়র ডাক্তাররা ব্যর্থ হয়েছেন। বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের প্রস্তাব। সোমবার মমতা আবার বৈঠক ডেকেছেন জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে। সেই আবহে মৃতা তরুণীর বাবা বললেন, “সুপ্রিম কোর্টের উপর ভরসা আছে, আজ মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকে স্নায়ু যুদ্ধ শেষ হবে এটা আশা করি।”
advertisement
আরও পড়ুন- টাক মাথাতেও উপচে পড়বে কালো চুল! তেলের বদলে মাখুন বিরিয়ানির এই জিনিস…
এর পরই মৃতা চিকিৎসকের অভিভাবক বলেন, “রক্ষকই ভক্ষক! আমরা আগের থেকেই চেয়ে ছিলাম মেয়ের দেহ সংরক্ষণ করতে। কিন্তু প্রশাসন তা করেনি। ৩০০রও বেশি পুলিশ দিয়ে আমাদের উপর চাপ তৈরি করেছিল। আমরা অপারগ ছিলাম!” তাঁর অভিযোগ, “পুরো সিস্টেমটাই অর্থাৎ প্রশাসনই প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করেছিল। আমাদের ৩ ঘন্টা পর দেহ দেখতে দেওয়া হয়েছে।”
মৃতা চিকিৎসকের মা অবশ্য আশাবাদী। তাঁর কথায়, “সুপ্রিম কোর্টের উপর আস্থা আছে। সঠিক বিচার আমরা পাব। আশা করি আজ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় সব সমস্যার সমাধান হবে।”
এদিকে, আরজি কর-কাণ্ডে এক মাসের বেশি সময় ধরে টানা কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। সুপ্রিম কোর্ট থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বার ডাক্তারদের কাজে ফেরার কথা বলেছেন। তবে ৫ দফা দাবিতে নিজেদের সিদ্ধান্তে অনড় তাঁরা। গত দু’বার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের জন্য গিয়েও প্রথমদিন নবান্ন ও দ্বিতীয় দিন কালীঘাটের বাসভবনের সামনে থেকে ফিরে আসেন তাঁরা।
