জানা গিয়েছে, মহিলা হোস্টেল, বয়েজ হোস্টেল, পিজিটি হোস্টেল, ইমারজেন্সি, ট্রমা কেয়ার সেন্টার, গাইনি বিল্ডিং, নবজাতক শিশু বিভাগ, আউটডোর বিল্ডিং, ডিজিটাল এক্সরে রুম, সার্জারি বিল্ডিং, মর্গের সামনে, অ্যাকাডেমিক বিল্ডিং-সহ বিভিন্ন জায়গায় মোতায়েন করা হবে৷
বুধবার রাতে আবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন সিআইএসএফ-এর কর্তারা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেন তাঁরা। কোথায়, কী ভাবে, কত কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন থাকবে, বুধবার রাতে তার ছক কষে নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, আরজি করে আপাতত দুই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন– পুরসভার ডেপুটি কমিশনার কাকাকে বিয়ে ভাইঝির, তরুণী বললেন, ‘প্রেম করেছি, কোনও অপরাধ করিনি’
গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে ছিল আরজি কর মামলার শুনানি৷ সেখানেই আরজি কর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত৷ এর পরেই বুধবার সকালে আরজি করে যান সিআইএসএফ কর্তারা৷ নেতৃত্বে ছিলেন বাহিনীর ডিআইজি কে প্রতাপ সিংহ৷ এরপর আরজি কর থেকে লালবাজারেও যান তাঁরা৷ রাতের দিকে ফের হাসপাতালে যান৷