রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর ও নবান্ন ফের ১৩ টি হাসপাতালকে চিহ্নিত করেছে যেখানে এখনও ৭ শতাংশের ওপরে রয়েছে রোগীদের রেফারের সংখ্যা। সেক্ষেত্রে কেন ৭ শতাংশের নিচে নামানো যাচ্ছে না তা নিয়ে সিএমওএইচ ও সংশ্লিষ্ট হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।
আরও পড়ুন : দলনেত্রীর নির্দেশ, জাহাঙ্গিরপুরীতে আজ তৃণমূলের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি
advertisement
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর বাঁকুড়ার খাতরা মহকুমা হাসপাতাল, মাথাভাঙ্গা মহকুমা হাসপাতাল, কার্শিয়াং মহকুমা হাসপাতাল, হাওড়ার বাউরিয়ার ফোর্ট গ্লোস্টার স্টেট জেনারেল হাসপাতাল, সাউথ হাওড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতাল, জলপাইগুড়ির মাল সাব-ডিভিশনাল হাসপাতাল, মুর্শিদাবাদের কান্দি মহকুমা হাসপাতাল, নদীয়ার কৃষ্ণনগর ডিস্ট্রিক্ট হাসপাতাল, উত্তর ২৪ পরগনা বনগাঁ হসপিটাল, নৈহাটি সাব-ডিভিশনাল হাসপাতাল, পানিহাটি মহকুমা হাসপাতাল, ডেবরা হসপিটাল এবং বিদ্যাসাগর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল।
নবান্ন সূত্রে খবর রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে এই ১৩ টি হাসপাতালকে চিহ্নিত করা হয়েছে যেখানে রোগীদের রেফারের হার এখনও ৭ শতাংশের বেশি। স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকদের দাবি সম্প্রতি স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জারি করা কড়া নির্দেশিকার 'রেফার রোগ' অনেকটাই কমানো গেছে। কিন্তু পুরোপুরি ভাবে রেফার কমাতে চাইছে রাজ্য। এক্ষেত্রে হাসপাতালগুলোর উপর চাপ অনেকটাই কমবে বলে মনে করছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে রেফার রোগ কমানের জন্য কি কি গাইডলাইন মানতে হবে সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। তারপরে রেফার অস্বস্তি না কাটার জেরেই ১৩টি হাসপাতালকে চিহ্নিত করে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনগুলিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেই নবান্ন সূত্রে খবর।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়