ইডির দাবি, “ফরেন কারেন্সি এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাঠানো হত। এমন বেশ কিছু সংস্থা রয়েছে শঙ্করের নামে। শঙ্করের পরিচিতি অন্তত এমন ৯০টি কোম্পানি রয়েছে টাকা পরিবর্তন করার জন্য। বর্ডার এলাকায় ওই কোম্পানি চালানো হতো বলে দাবি। এমনকী এই টাকা দুবাইতে পাঠানো হত।”
আরও পড়ুন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই সন্দেশখালিতে ইডির উপর আক্রমণ’, বিস্ফোরক শুভেন্দু অধিকারী
advertisement
আরও পড়ুন, সন্দেশখালির ঘটনায় চড়ছে রাজনীতির পারদ, আজই জরুরি বৈঠকের ডাক মুখ্যসচিবের
আদালতে ইডি দাবি করেছে, “অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা এই সব সংস্থা মারফত বিদেশে পাঠানো হয়েছে। ২০০০ কোটি টাকা বেআইনি খাদান মালিক ও মাফিয়াদের হাতে রয়েছে। ৯ হাজার থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের। দুবাই এবং বাংলাদেশে বেশিরভাগ টাকা পাঠানো হত।”
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার দিনভর তল্লাশির পর রেশন বণ্টন দুর্নীতি কাণ্ডে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করে ইডি। বনগাঁর এই দাপুটে তৃণমূল নেতাকে নিয়ে ইডি আধিকারিকরা গভীর রাতে তাঁর বাড়ি থেকে বেরনোর সময় ইডি অফিসারদের গাড়ি লক্ষ্য করে ইট ছোড়ে জনতার একাংশ। জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠি চালায় সিআরপিএফ জওয়ানরা। রাতেই শঙ্কর আঢ্যকে নিয়ে কলকাতায় রওনা দেন ইডি কর্তারা।