এলাকায় প্রচুর প্রান্তিক মানুষ রয়েছেন, গত লকডাউনের সময় থেকে। বিশেষ করে ওই শ্রেণির মানুষের রোজগার একেবারে তলানিতে পৌঁছেছে।আবদার গাজী নামে এক গ্রাহক অভিযোগ করেন, তাঁকেও চার কেজি চাল কম দেওয়া হয়েছে। রেশন গ্রাহকদের অভিযোগ শোনার পর ফুড ইন্সপেক্টর হীরক ভট্টাচার্য্যকে ফোন করে বিষয়টি জানালে, তিনি বলেন,- ‘‘আমাকে একটি অভিযোগ পাঠান। যাঁরা প্রতারিত হচ্ছেন, তাঁদের দিয়ে।সরাসরি না এলেও হোয়াটস অ্যাপ এর মাধ্যমে পাঠালে আমি সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেব।’’
advertisement
তার পরই খাদ্য দফতরের ওপর মহল থেকে ফোন যায় ডিস্ট্রিক্ট কন্ট্রোলার ফুড অ্যান্ড সাপ্লাই এর কাছে। তৎক্ষণাৎ খাদ্য দফতরের প্রতিনিধিদের পাঠিয়ে তদন্ত শুরু করেন। কেন খাদ্যশস্য কম দিচ্ছেন? প্রশ্নের উত্তরে বর্তমান যিনি চালাচ্ছেন,অনিন্দিতা পাল বলেন, ‘‘আমাকে আমার এম আর ডিস্ট্রিবিউটর কম মাল দিচ্ছে।
তার কাছে চাইলেও তিনি কোনও ভাবে আমাকে দিচ্ছেন না। সুশীল মোদী নামে সেই ডিস্ট্রিবিউটর কারও কথা শুনছেন না। আমি কা করব?’’ প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল, ওই ডিলারের প্রায় আট হাজার রেশন কার্ড রয়েছে। তবে সুশীল মোদীর সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।