কেন্দ্রীয় এজেন্সির নিরপেক্ষতা নিয়ে এর আগেও প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল।এমনকি গোটাটাই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলে বারবার জানাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল কংগ্রেস এটা নিয়ে শুক্রবার সারাদিন প্রচার চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কেন্দ্রীয় এজেন্সির ভূমিকা নিয়ে। ইডি, সিবিআই বিজেপির পুতুল এই হ্যাশট্যাগকে রেখে চলবে প্রচার। সমস্ত সাংসদ, বিধায়ক, সাংগঠনিক নেতারা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা শুরু করেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ফের কাশ্মীরে 'টার্গেট কিলিং'-এর চেষ্টা, এবার জঙ্গিদের গুলি বাংলার শ্রমিককে
এই প্রসঙ্গে সাংসদ সৌগত রায় জানিয়েছেন, অভিষেক বন্দোপাধ্যায় হাজিরা প্রসঙ্গে, বিজেপির কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি করছে। সফল সভার পরই প্রতিহিংসা। উনি হাজিরা এড়িয়ে যান না। মমতা আগেই আশঙ্কা করেছিলেন। সে আশঙ্কা সত্যি হল। 'পাপেটস অফ বিজেপি' প্রচার স্যোশাল মিডিয়ায় ইস্যু নিয়ে সৌগত রায়ের বক্তব্য, 'অভিষেক তরুণদের এবং দলের আইকন। ওনাকে প্রতিহিংসার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। তাই স্যোশাল মিডিয়ায় প্রচার করছেন দলের নেতা কর্মীরা।'
আরও পড়ুন: 'বিতর্কের সাগরে' ডুব দিতে চলেছেন নুসরত জাহান? যেতে পারেন বিগ বসের ঘরে!
দিলীপ ঘোষ যদিও সকাল থেকে আক্রমণ শানিয়েছেন এই ইস্যুতে। এই প্রসঙ্গে সৌগত রায় জানিয়েছেন, 'আমি ষাটের দশক থেকে রাজনীতি করি। দিলীপ ঘোষ তো এই সেদিন উদয় হল। সংঘের হয়ে লাঠি খেলত আর রান্না ঘর পরিষ্কার করত। ও এইট পাস ফিটার মিস্ত্রি। ও ব্যক্তি আক্রমণ করছে। ওর কথার কী উত্তর দেব?'
এদিন সকাল থেকে তৃণমূলের মন্ত্রী, বিধায়ক, সাংসদ ও সাংগঠনিক নেতারা এই বিষয়ে পোস্ট করা শুরু করেছেন। দলের নেতাদের বক্তব্য বেছে বেছে যে সব দিনে পাঠানো হচ্ছে নোটিশ ও ডেকে পাঠানো হচ্ছে তার সবটা জুড়েই রাজনৈতিক প্রতিহিংসা আছে। যেহেতু সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বহু লোকের কাছে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব। তাই এই রাস্তায় নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস৷