RTI-এর উত্তরে জানা যায় শূন্যপদ ৩৯২৯টি। ৩৯২৯ শূন্যপদে যোগ্যদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। সেই নির্দেশ খারিজ সুপ্রিম কোর্টে। তবে ওই শূন্যপদে পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করতে কোনও বাধা আর রইল না পর্ষদের।
আরও পড়ুন: চমকে ওঠা তথ্য সামনে এল! ভারতে পুরুষ নাকি মহিলা, কাদের সংখ্যা বেশি? কত তফাৎ? শুনলে চোখ কপালে উঠবে
advertisement
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সাল এবং ২০২০ সালে ২০১৪ সালের টেটের উপর ভিত্তি করে নিয়োগ হয়। ২০২০ সালে ১৬,৫০০ পদে শিক্ষক নিয়োগের কথা বলা হলেও সব পদে নিয়োগ হয়নি। আদালতের একটি মামলায় জানা যায় ১২ হাজার পদে নিয়োগ হয়। ৩৯২৯ পদে নিয়োগ বাকি থেকে যায়।
মামলায় তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছিলেন, অবিলম্বে ৩৯২৯ পদে পর্ষদকে নিয়োগ করতে হবে। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর পর্যরবেক্ষণে বলেন, ২০১৪ সালের টেট উর্ত্তীর্ণদেরই ওই শূন্যপদে চাকরি পাওয়ার অধিকার। পরে তিনি ভুল প্রশ্নের কারণে মামলাকারীদেরও চাকরি দিতে নির্দেশ দেন।
এক বেঞ্চের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চে যায় পর্ষদ এবং টেট উত্তীর্ণদের একাংশ। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশই বহাল রাখে। সেক্ষেত্রে মামলাকারীদের প্রাধান্য দেওয়ার কথা বলে একক বেঞ্চ। কিন্তু ডিভিশন বেঞ্চ সবাইকে চাকরি দেওয়া কথা বলে। এর পর এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যায় পর্ষদ। শীর্ষ আদালত হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ জারি করেছিল। এবার সেই মামলাতেই দাঁড়ি টানল সুপ্রিম কোর্ট।