২০০৯ প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মালদহ ও উত্তর ২৪ পরগনা, হাইকোর্টের নির্দেশ থাকলেও চাকরি দেয়নি বোর্ডগুলি। বিচারপতি এদিন পর্যবেক্ষণে বলেন, “আদালতের ধৈর্যের পরীক্ষা নিচ্ছে এই চেয়ারম্যান আধিকারিকরা। অ্যাডমিট কার্ড নিয়ে নতুন যুক্তি আসলে চাকরি না দেওয়ার অজুহাত। আত্মঘাতী হলে চাকরি দেবে DPSC গুলি।”
advertisement
আদালতে অনুমতি দিয়ে দুই জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ জানায় শূন্যপদে যোগ্যদের চাকরি দিতে আপত্তি নেই। এখনও চাকরি না দিয়ে ২০১০ সালের পরীক্ষার্থীদের অ্যাডমিট কার্ড চাইছে মালদহ ও উত্তর ২৪ পরগনা DPSC। যেখানে ২০১৪ সালের পরীক্ষা থেকেই নিয়োগ প্রক্রিয়া হচ্ছে।
কার্যত হাইকোর্টের গুঁতোতেই অবশেষে চাকরি পেলেন মোট ৭২২ জন। ২০০৯ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় মালদহে মামলাকারী ৩১২ জনকেই চাকরির চিঠি শিক্ষা কমিশনারের৷ একইসঙ্গে নিয়োগপত্র মালদহ DPSC চেয়ারম্যানেরও। নিয়োগ নথি যাচাই করে দেখতে বলল হাইকোর্ট। আগামী শুক্রবার ফের শুনানি। এবার ভার্চুয়ালি হাজির থাকতে হবে শিক্ষা কমিশনার ও ডিপিএসসি মালদহ চেয়ারম্যানকে৷ পাশাপাশি উত্তর ২৪ পরগনার ৪১০ মামলাকারীকেও চাকরি দিল উত্তর ২৪ পরগনা ডিপিএসসি। শিক্ষা কমিশনার ও ডিপিএসসি, উত্তর ২৪ পরগনা চাকরির নথি দিল৷