ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার চলছে গুজব। তাতে ভর করেই দৌড়চ্ছে জনরোষ। কিন্তু, গ্রেফতার করা যাবে এমন গুজব-চক্রের পাণ্ডাদের? একইসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের মত, কেন্দ্রীয় সরকারকেই তৈরি করতে হবে নয়া নীতি। কোন পথে ধরা যাবে এমন গুজব-চক্রকে?
কোন পথে সন্ধান?
- স্থানীয় কোনও গোষ্ঠী হলে, ইন্টারনেট প্রোটোকল অ্যাড্রেসের মাধ্যমে সার্ভারের খোঁজ মিলবে
advertisement
- তা থেকেই জানা যাবে গুজব যারা ছড়াচ্ছে তাদের পরিচয়
- তবে, বিদেশি কোনও চক্র কাজ করলে তাদের ধরা সহজসাধ্য নয়
- কেন্দ্রের নির্দিষ্ট নীতি থাকলে ফেসবুক বা হোয়াটস অ্যাপকেও তথ্য সরবরাহে বাধ্য করা যাবে
কেমন হবে নয়া নীতি?
- সোশ্যাল মিডিয়ায় অপত্তিকর শব্দের একটি তালিকা তৈরি করতে হবে
- তাতে ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপ নিজে নিজেই সেই শব্দগুলি ব্লক করে দেব
- ফলে, এমন পোস্ট অনেকটা এড়ানো যাবে
- সোশ্যাল সাইট ব্যবহারকারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে
- বিভিন্ন সোশ্যাল সাইটগুলির প্রাইভেসি অপশন সম্পর্কে জানতে হবে
- মোবাইলে যে ফোন নম্বর দিয়ে লগ ইন করা হয় তা ভেরিফাই করা প্রয়োজন
- উপযুক্ত নথির বদলেই সিমকার্ড মিলবে, এমন নিয়ম চালু করতে হবে
শক্তপোক্ত আইন হলে ঠেকানো যাবে গুজবের বাড়বাড়ন্ত। কিন্তু, নানা বাধায় তা যে হিমালয় পেরনোর মতো শক্ত তা মানছেন বিশেষজ্ঞরা।