আরও পড়ুন: চিকিৎসার জন্য ভারতের বিকল্প খুঁজে পেলেন বাংলাদেশিরা, দলে দলে যাচ্ছেন সেই দেশে
রবিবার ৫ জানুয়ারি ৭১তম জন্মদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, বয়স হল ৭০ বছর। দেশ বিদেশ থেকে শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। ২০১১ থেকে ১৪ বছর রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। রাজ্যে তাঁর বিভিন্ন বিষয়ে অবদানের সঙ্গেই রাজনীতিতে সৌজন্যের শিক্ষা তিনি বার বার দিয়েছেন।
advertisement
প্রধানমন্ত্রী মোদি দলগত ভাবে তৃণমূল বিরোধী হলেও সৌজন্যতায় কোনও খামতি রাখলেন না। তাই সকাল সকাল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেন তিনি।
মোদির পাশাপাশি দিল্লির প্রাক্তমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে। তিনি এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা দিদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আপনার দীর্ঘ এবং সুস্থ জীবন কামনা করি’।
পাশাপাশি জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানান, রাহুল গান্ধি এবং প্রবীণ কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য। রাহুল গান্ধি লেখেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতাজিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আপনার দীর্ঘ এবং সুস্থ জীবন কামনা করি।’
প্রবীণ কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য বলেন, “রাজ্যের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে যেদিন কংগ্রেস থেকে বহিষ্কার করা হয়, সেদিন আমি শ্রীরামপুর থেকে ফিরছিলাম। আমি তখন শ্রীরামপুরের সাংসদ। আমি সেকেন্ড ব্রিজের কাছে যখন, তখন সোমেন মিত্রর ফোন এল। সীতারাম কেশরী টেলিফোনে বলেছেন, ইউ হ্যাভ টু ডু ইট৷ ওকে তোমাকে এক্সপেল করতে হবে, কারণ আমরা ওকে করেছি৷ আমি সোমেন মিত্রকে বলেছিলাম। তুমি এটা কোরো না। কিছুতেই কোরো না। কিন্তু সোমেন মিত্রের উপরে এমন চাপ তৈরি করা হল, তাকে করতে বাধ্য হতে হল। আর প্রায়শ্চিত্তটা সেই জন্যেই। কংগ্রেস দলকে আজও করতে হচ্ছে। আমি জানিনা, এই খাদ থেকে আমরা কখন কিভাবে উঠে আসব।” বলছেন কংগ্রেস নেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য”।
এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, কেউ দল গঠন করে সফল হয়েনি। একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সফল হয়েছেন। কংগ্রেস ছেড়ে বেরিয়ে এসে তৃণমূল কংগ্রেস করেছেন বলেই, সিপিএম পরাস্ত হয়েছে। প্রদীপ ভট্টাচার্য তাই ঠিক কথাই বলেছেন।পাশাপাশি