TRENDING:

Pathankhali Case: পাঠানখালি পঞ্চায়েতে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে, রহমতুল্লাহ-দেব নার্সিং হোম যোগ, চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

Last Updated:

Pathankhali Case: অভিযোগ, নার্সিং হোমের নাম আড়ালে রাখতে পাঠানখালি পঞ্চায়েতের নামে স্লিপ ছাপিয়ে ভুয়ো বার্থ সার্টিফিকেট তৈরি করতেন রহমতুল্লাহ। আর সেই সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে গৌতম সর্দার সরকারি পোর্টাল থেকে ভুয়ো বার্থ সার্টিফিকেট তৈরি করে গেছেন একের পর এক।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: ভুয়ো বার্থ সার্টিফিকেট মামলায় ক্রমশ ছড়াচ্ছে তদন্তের জাল। একের পর এক নতুন নামের সঙ্গেই উঠে আসছে একের পর এক প্রশ্ন। অভিযোগ, নার্সিং হোমের নাম আড়ালে রাখতে পাঠানখালি পঞ্চায়েতের নামে স্লিপ ছাপিয়ে ভুয়ো বার্থ সার্টিফিকেট তৈরি করতেন রহমতুল্লাহ। আর সেই সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে গৌতম সর্দার সরকারি পোর্টাল থেকে ভুয়ো বার্থ সার্টিফিকেট তৈরি করে গেছেন একের পর এক।
'ভুয়ো' বার্থ সার্টিফিকেট! প্রতীকী ছবি
'ভুয়ো' বার্থ সার্টিফিকেট! প্রতীকী ছবি
advertisement

এই দেব নার্সিং হোমের ঠিকানা সোনাখালি, যা রামচন্দ্রখালি পঞ্চায়েতের অন্তর্গত। তাই দেব নার্সিং হোম থেকে যদি কোনও শিশুর বার্থ সার্টিফিকেট লেখা হয়, তার সরকারি রেজিস্ট্রেশন হবে রামচন্দ্রখালি পঞ্চায়েত থেকে। কিন্তু তদন্তে দেখা গিয়েছে রহমতুল্লাহ ও গৌতম যোগসাজশে দিনের পর দিন ভুয়ো সার্টিফিকেট তৈরি হয়েছে পাঠানখালি থেকে।

আরও পড়ুন: ধনী হতে চান…? ১% কমান ‘খরচ’ আর করুন এই একটি ‘জিনিস’, বড়লোক হওয়ার সুপারহিট ‘ফর্মুলা’!

advertisement

ভুয়ো সার্টিফিকেট তৈরি করতেই দেব নার্সিং হোম থেকে তৈরি সার্টিফিকেটে কখনও নার্সিং হোমের নাম উল্লেখ নেই। পুরোটাই ছাপানো স্লিপে। আর তার বিনিময়ে হয়েছে টাকার লেনদেন। গৌতম – রহমতুল্লাহর মধ‍্যে আর্থিক লেনদেনে নজর গোসাবা থানার পুলিশের।

আরও পড়ুন: আয়নার মতো চকচক করবে মুখ…! রাতে এই মোক্ষম ‘জিনিস’ দিয়ে মুখে করুন ম্যাসাজ, পরদিন দেখুন তফাৎ, চোখ সরাতে পারবে না কেউ!

advertisement

অভিযোগ, ভুয়ো সার্টিফিকেট তৈরি করার জন‍্য প্রয়োজনীয় হাসপাতাল বা নার্সিং হোমের নথি বাবদ রহমতুল্লাহকে দেওয়া হত টাকা। এক একটি সার্টিফিকেট তৈরি পিছু রহমতুল্লাহ পেতেন হাজার টাকা। অনলাইন ও নগদে হয়েছে লেনদেন, এমনটাই দাবি জেলা পুলিশের।

আরও পড়ুন: ইজরায়েলে ভারতীয় ‘১ টাকার’ মূল্য কত বলুন তো…? চমকে উঠবেন ‘উত্তর’ শুনলেই!

advertisement

জানা যাচ্ছে গত দুবছর ধরে এই চক্রে জড়িত রহমতুল্লাহ । দেব নার্সিং হোম নিয়েও সন্দেহ দানা বাঁধছে পুলিশের মধ‍্যে। রেজিস্ট্রেশন নম্বর রয়েছে কি না? খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পরিকাঠামো নিয়েও একাধিক প্রশ্ন রয়েছে তদন্তকারীদের মনে। এই নার্সিং হোমে অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা নেই বলে পুলিশ জানতে পেরেছে, তাই এখানে সন্তান প্রসবের কোনও ব‍্যবস্থা নেই। অভিযোগ, শুধুমাত্র ভুয়ো জন্মের সার্টিফিকেট চক্র চালিয়ে যেতে দেব নার্সিং হোম থেকে ছাপানো স্লিপে সার্টিফিকেট তৈরি করেছে রহমতুল্লাহ।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Pathankhali Case: পাঠানখালি পঞ্চায়েতে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে, রহমতুল্লাহ-দেব নার্সিং হোম যোগ, চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল