প্রসঙ্গত, ওই কার্যালয় অবৈধ ভাবে ফুটপাত দখল করে তৈরি করা হয়েছে বলে অনেকদিন ধরেই অভিযোগ। এ নিয়ে একাধিক বার বিরোধীরাও অভিযোগ তুলেছে। এমন পরিস্থিতিতে সম্প্রতি ফুটপাত দখলমুক্ত করার জন্য প্রশাসনকে কড়া ভাবে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে, বৃহস্পতিবার হকার উচ্ছেদ বা দখলমুক্ত করার পরিকল্পনায় কিছুটা বিরতি টেনেছেন মুখ্যমন্ত্রী। আগামী এক মাস নতুন করে উচ্ছেদ না করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। যদিও এরই মধ্যে ভাঙা পড়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ম্যান্টনের পার্টি অফিস।
advertisement
আরও পড়ুন: হঠাৎ বিকট আওয়াজ, তারপরই ভেঙে পড়ল ‘দানব’! কলকাতায় ভয়ঙ্কর ঘটনা, কাতরাতে-কাতরাতে মৃত্যু এক ব্যক্তির
তৃণমূল সূত্রে খবর, গ্রেফতার হওয়ার আগে ওই পার্টি অফিসে দীর্ঘদিন বসতেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। স্থানীয়দের সঙ্গে ওই পার্টি অফিসেই দেখা করতেন তিনি। গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে অবশ্য ‘জৌলুস’ হারাতে শুরু করে বেহালার ওই দলীয় কার্যালয়। তবে, অস্তিত্ব নিয়ে দাঁড়িয়েছিল পার্টি অফিসটি। এখন থেকে তাও ‘অতীত’ হয়ে গেল।
প্রসঙ্গত, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কখনই সওয়াল করেননি। তৃণমূল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কর্মকাণ্ড নিয়ে যথেষ্ট বিড়াম্বনাতেও পড়েছে। আলিপুর জেলে বন্দি থাকা পার্থকে কেউ দেখতেও যাননি দলীর তরফে। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার বুলডোজার দিয়ে পার্থর স্মৃতি বিজড়িত পার্টি অফিসটিও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল।