প্রশ্ন – অসুস্থতার বিষয়ে হাসপাতালে যেতে চান না কেন? যেখানে সবাই Sskm-এ ভর্তি?
পার্থ চট্টোপাধ্যায় – আমি দ্রুত বিচার চাইছি।
প্রশ্ন – প্রভাবশালী তকমা এড়াতে কি হাসপাতালে যেতে চান না?
পার্থ – আমি প্রভাবশালী ছিলাম না। আজও নেই।
এদিকে, পার্থর আইনজীবী বিচারককে জানান, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে জেল থেকে লক আপে আনা হয়েছে। কিন্তু ওঁর পা ফোলা আছে। ওঁর পক্ষে সিঁড়ি চড়া সম্ভব না। ওঁর পায়ে সমস্যা রয়েছে। জামিনের আবেদন করছি না। এরপরই বিচারক পার্থ আইনজীবীকে বলেন, কোর্ট লকআপে ভিডিও কলের ব্যবস্থা করুন। কিন্তু কোর্ট ইন্সপেক্টর জানান, লকআপের ভিতর নেট নেই।
advertisement
আরও পড়ুন: কী চরম দুর্দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জীবনে! যা বললেন আইনজীবী, মাথায় হাত অনুগামীদের
এরপরই বিচারক নির্দেশ দেন, বিল্ডিংয়ের বাইরে থেকে কানেক্ট করুন। আমি দেখব। হোয়াটসঅ্যাপ কল বা জুম কলে আমি শুনব ওঁর যদি কিছু বলার থাকে। যদিও এরপর পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আগামী ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
আরও পড়ুন: সৌরভকে নিয়ে বড় পরিকল্পনা মমতার, স্পষ্ট করে দিলেন প্ল্যান! দিলেন নির্দেশও
এরপরই বিচারক নির্দেশ দেন, বিল্ডিংয়ের বাইরে থেকে কানেক্ট করুন। আমি দেখব। হোয়াটসঅ্যাপ কল বা জুম কলে আমি শুনব ওঁর যদি কিছু বলার থাকে। যদিও এরপর পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে আগামী ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
অসুস্থ জানিয়ে জেলে সব সময়ের জন্য একটি সহায়ক চেয়েছিলেন পার্থ। সেই আবেদন খারিজ হয়েছিল বিশেষ সিবিআই আদালতে। প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি খতিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সূত্রের খবর, পার্থর শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের বক্তব্য, সর্বক্ষণ সহায়কের প্রয়োজন নেই। এখন প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি পার্থ।