এদিন সওয়াল জবাবে মুকুল রোহতগি বলেন, “পার্থ চট্টোপাধ্যায় ২৮ মাস জেলে রয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এবং সেই অভিযোগের যা সর্বোচ্চ সাজা, তার এক তৃতীয়াংশ জেলে কাটিয়েছেন উনি। এখনও ট্রায়াল শুরু হয়নি। কবে মামলা শুরু হবে তাও ঠিক নেই। বাকি প্রায় সব অভিযুক্তরা জামিনে মুক্ত হয়েছেন। যে অর্পিতা আমার নাম করেছিলেন, সে দুদিন আগে ট্রায়াল কোর্ট থেকে জামিন পেয়েছে। রাজনৈতিক কারনে তাঁকে আটকে রাখা হচ্ছে। তাঁর জামিন পাওয়ার অধিকার আছে”।
advertisement
আরও পড়ুন: কত গতিতে আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড়! এখন কোথায় রয়েছে ফেনজল? ল্যান্ডফলই বা কোথায় করবে?
আগের মতোই এবারও ইডির আইনজীবী সুপ্রিম কোর্টে যুক্তি দেন, “উনি প্রভাবশালী জেল থেকে বেরোলে সাক্ষ্যদের প্রভাবিত করতে পারেন”। দুই পক্ষেপ সওয়াল জবাব শুনে বিচারপতি জানান, সিবিআইয়ের থেকে রিপোর্ট নিয়ে আমরা শুনানি করব।
যদিও এদিন আদালতে পার্থর গ্রেফতারির সময় নিয়েও প্রশ্ন তোলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী। মামলা রুজু করার ২৮ মাস পরে সিবিআই শোন অ্যারেস্ট দেখানোর বিষয়টি আদালতে তোলেন পার্থর আইনজীবী।
বিচারপতি এই প্রসঙ্গে বলেন, “সেটা আপনারা বলতে পারেন না। সিবিআই প্রথমেই গ্রেফতার করলে আপনারা বলতেন, আগে থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে গ্রেপ্তার করেছে, পরে গ্রেপ্তার করলে আপনারা বলবেন ইচ্ছাকৃত”।