শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই চাকরি গিয়েছে অঙ্কিতার৷ মেয়েকে বেআইনি ভাবে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর বিরুদ্ধে৷
গত ৭ নভেম্বর ইডি দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন পরেশ অধিকারী৷ এর আগে সিবিআই তাঁকে একাধিকবার জেরা করেছে৷ সেদিন প্রায় চার ঘণ্টা জেরা করা হয়েছিল তাঁকে৷
আরও পড়ুন: শুভেন্দু অধিকারীকে ফলো? রাতের কাঁথিতে ভয়ানক কাণ্ড! দুই যুবককে ঘিরে বড় রহস্য
advertisement
২০১৬ সালের এসএসসি-র মেধা তালিকায় বেআইনি ভাবে অঙ্কিতার নাম ঢোকানো হয়েছিল বলে অভিযোগ৷ এর বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হন ববিতা সরকার নামে এক চাকরিপ্রার্থী৷ শেষ পর্যন্ত অঙ্কিতাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে ববিতা সরকারকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়৷ একই সঙ্গে অঙ্কিতার সমস্ত বেতনও দু'টি কিস্তিতে ববিতা সরকারকে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট৷
এই ঘটনা যখন ঘটে, তখন পরেশ অধিকারী রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন৷ অভিযোগ ওঠে, মন্ত্রী হিসেবে প্রভাব খাটিয়েই মেয়েকে বেআইনি ভাবে চাকরি পাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন পরেশ৷ যদিও হাইকোর্টের নির্দেশে অঙ্কিতার চাকরি যাওয়ার পরই মন্ত্রিত্ব থেকে সরানো হয় পরেশকে৷