পাকিস্তানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে কিছুদিন আগেই গ্রেফতার করা হয় সিআরপিএফ জওয়ান মোতিরাম জাঠকে। ধৃত মোতিরাম জাঠের সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকটিভিটি সন্দেহ বাড়িয়েছে গোয়েন্দাদের৷ তদন্তে উঠে এসেছে উত্তর-পূর্ব ভারতের এক মহিলার ফাঁদে পা দেন ধৃত জওয়ান।
advertisement
স্যোশাল মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ হওয়ার পরেই শুরু হয়েছিল ব্ল্যাক মেইল। জানা গিয়েছে, ভয় দেখিয়ে ভারতীয় সেনা, আধা সেনা ও সীমান্ত নিরাপত্তার একাধিক তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন ওই মহিলা, যার সন্ধান চালাচ্ছে এনআইএ৷
তারপর ওই মহিলাই সেই সমস্ত তথ্য তুলে দিয়েছে পাকিস্তানের কাছে৷ পরবর্তীতে মোতিরামকে টাকার লোভ দেখিয়ে কাজে লাগানো হয়৷ জাঠের অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে এসেছে টাকা৷ বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা আসতেই যা আরও সন্দেহ বাড়িয়ে দিয়েছে গোয়েন্দাদের৷
মোমিনপুরের ট্রাভেল এজেন্সির অফিসেও হানা দিয়েছিল ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA)৷ সিআরপিএফ জওয়ান মোতিরাম জাঠ-এর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বেশ কয়েকবার টাকা ঢুকেছিল যার লিঙ্ক খুঁজে পাওয়া গেছে ব্যবসায়ীর অ্যাকাউন্টে। গত শনিবার তার ট্রাভেল এজেন্সির অফিসে NIA হানা দেয় এবং বেশ কিছু ডিজিটাল ডিভাইস বাজেয়াপ্তও করা হয়। পরবর্তী ক্ষেত্রে এনআইএ র তরফ থেকে তলব করা হয়। সেইমতো আজ ১১:৩০ নাগাদ এনআইএ দফতরে এলেন ব্যবসায়ী৷