পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি নিয়ে’সেন্ট্রাল কনজিউমার্স অ্যাফেয়ার্স ‘এর সেক্রেটারি রোহিত কুমার সিং স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে,এ বছরের ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত বিদেশে কোনও ভাবে পেঁয়াজ রপ্তানি হবে না।এছাড়াও জানা যায় যে,দেশে পিঁয়াজের সঠিক জোগান যতদিন পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে না আসবে।ততদিন পর্যন্ত বিদেশে রফতানি হবে না।কোনও রকম গুজবে যাতে পিঁয়াজের দাম অযথা না বেড়ে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: পুরুষ-প্রবেশ নিষিদ্ধ, তবু ইচ্ছেমতো গর্ভবতী হন মহিলারা! কোথায় এই জায়গা, চমকে উঠবেন
২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার।তারপর থেকে দেশে পেঁয়াজের দাম অনেকটা কমে যায়। তবে কলকাতায় পেঁয়াজের কমিশন এজেন্টদের বক্তব্য, বৃহস্পতিবার সব থেকে ভাল পেঁয়াজ পাইকারি ২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু তার আগের দিন পর্যন্ত ভাল পেঁয়াজ ২৪ টাকা কেজি দরে পাইকারি বিক্রি হয়েছিল।
কম মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১৯ টাকা কেজি দরে ,যা আজ ১৬ /১৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, মধ্যে কয়েক দিনে হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ৪/৫ টাকা হারে বেড়ে যাওয়ার জন্য,খুচরো বিক্রেতারা বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসছে না। যার ফলে,অন্যান্য রাজ্য থেকে পেঁয়াজ এসে পৌঁছানোর পরও,পেঁয়াজ পড়ে থাকছে।
আরও পড়ুন: বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে কোনও জেল নেই? খুব চেনা নাম কিন্তু, শুনলেই মুখ হাঁ হয়ে যাবে
তবে বাজারে রটনায় জিনিসের দাম বেড়ে যাওয়া, এটা নিয়ে যথেষ্ট আশঙ্কায় থাকছে ব্যবসায়ীরা। তাদের একটাই বক্তব্য, আগের দিন বেশি দামে পেঁয়াজ কিনে আনার পর, সেটা পরের দুদিন ধরে বিক্রি করতে হয়।পরের দিন হঠাৎ করে পেঁয়াজের দাম বেড়ে গেলে বিপদে পড়তে হচ্ছে খুচরো ব্যবসায়ীদের। এই নিয়ে টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান, ‘ যতদিন পর্যন্ত আলু পেঁয়াজের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ না আসবে। ততদিন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের এই ঝুঁকি সহ্য করতে হবে। সঙ্গে সাধারণ ক্রেতাদের ভোগান্তি বাড়বে।”