যার ফলে পেঁয়াজের দাম ৬০ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি পর্যন্ত পৌঁছেছিল। এই মুহূর্তে পেঁয়াজের দাম ২৮ থেকে ৩০ টাকা কেজি। অভিযোগ, কলকাতায় কিংবা বড় পেঁয়াজের আড়ত যেখানে রয়েছে , সেই আড়তদাররা মূলত কমিশন এজেন্ট। নাসিক কিংবা অন্যান্য জায়গা থেকে চাষিরা যে পেয়াঁজ পাঠায় ,সেই পেঁয়াজ ৭% হারে কমিশন রেখে ব্যবসায়ীরা বিক্রি করে।পেঁয়াজের বাজারগুলিতে এখনও,প্রচুর পরিমাণে পেঁয়াজ জমে রয়েছে। যার ফলে পেঁয়াজ নষ্ট হচ্ছে।
advertisement
অন্যদিকে নতুন পেঁয়াজ আর এক মাসের মধ্যে বাজারে চলে আসবে।পেঁয়াজ রফতানি হলে, আমাদের দেশে পেঁয়াজের দাম অনেক বেড়ে যাবে। অন্যদিকে পেঁয়াজ বাজারে যেভাবে জমে থাকছে।ব্যবসায়ীদের তথ্য অনুযায়ী ,এই মুহূর্তে পেঁয়াজ খুচরা ব্যবসায়ীরা সে রকম নিতে চাইছে না।অন্যদিকে পেঁয়াজের চাহিদা মানুষের মধ্যে আগের থেকে অন্ততপক্ষে ২০ শতাংশ কমে গিয়েছে বলে,তাদের ধারণা।
আরও পড়ুন : ভারতে জন্মানো স্বাদেগন্ধে ১ নম্বর এই চালই পৃথিবীর সেরা! এর ভাত খেয়েছেন কখনও?
এই বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান,’ এই মুহূর্তে পেঁয়াজ শাঁখের করাতের মতো হয়েছে। পেঁয়াজ রফতানি হলেও আমাদের ক্ষতি। অন্যদিকে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ হওয়ার পর যেভাবে পেয়াঁজ জমে থাকছে, নষ্ট হচ্ছে ।তাতে চাষিদের ক্ষতি সব ক্ষেত্রেই । সবসময় চাষিরাই মূলত ক্ষতিগ্রস্ত হয়।’