আরও পড়ুন- "আমি কর দিই, তৃণমূলের অনেকের প্যান কার্ডও নেই,"সম্পত্তি বৃদ্ধি প্রসঙ্গে শুভেন্দু
কুণাল আরও বলেন, "বিচ্ছিন্নভাবে এই লাইনের ব্যবহার করা হল। সংস্থার অনুবাদকদের কেউ বলে দেননি, রবীন্দ্রনাথকে বিকৃত করা যায় না। যার সঙ্গে রসিকতা করা হল তা যথাযথ নয়। একটা সর্বভারতীয় ব্র্যান্ড, রাজনৈতিক প্রচারেও তারা ঢুকে যাচ্ছে। এটা কাম্য নয়।" আমূলের বিজ্ঞাপনী চমক ইস্যুতে কুণাল ঘোষকে খোঁচা দিয়ে এবার পাল্টা আক্রমণ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। তাঁর কথায়, "ভারতে সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। কুণাল ঘোষের বক্তব্যের কোনও গুরুত্ব নেই। ওঁর বুদ্ধি হাঁটু কেন্দ্রিক।"
advertisement
আরও পড়ুন- "চলুন, চোখে চোখ রেখে কথা বলি," মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে খোলা চিঠি বিজেপি বিধায়কের!
অনুব্রত মণ্ডলকে 'কলিযুগের কেষ্ট' বলেও কটাক্ষ করে সুকান্ত মজুমদার বলেন, "ওঁর গুণের কোনও শেষ নেই। অনুব্রত 'কলিযুগের কেষ্ট'।" শ্রীকৃষ্ণের মাখন চুরির উপাখ্যান অনেকেরই জানা! তবে হ্যাঁ, চুরি ধরা পড়ার পরে সবসময় তিরস্কারের বদলে পুরস্কারই পেতেন কৃষ্ণ। পুরাণ অনুযায়ী, কৃষ্ণের এই কাজে সাহায্য করত তাঁর ছোট্ট বন্ধুরাও। ভারতের বহু জায়গায় দইয়ের হাঁড়ি ভাঙার প্রথা সেখান থেকেই চলে আসছে। গোপীরাও বাটি ভরে ননী দিতেন। আর সেই মাখন চুরি নিয়েই বিজ্ঞাপন বানিয়ে তাক লাগিয়ে দেয় আমূল৷ জনপ্রিয় এই দুগ্ধপণ্য প্রস্তুতকারী সংস্থা বারবারই বিজ্ঞাপনে চমক লাগায়৷ তবে এবারেরটা একটু আলাদা৷ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'পুরাতন ভৃত্য' কবিতার এই লাইনগুলোই রাজনৈতিক কারণে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। জন্মাষ্টমীর দিন সকালবেলা বিজ্ঞাপনে লেখা হয়, 'কেষ্টা ব্যাটাই চোর'।