নিয়মানুযায়ী চালকের পাশের আসনে কোনও যাত্রী বসবে না। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই অভিযোগ সেই নিয়ম অনেক চালকই মানছেন না। সংগঠনের দাবি, একটা ট্রিপ শেষ হবার পরে গাড়ি যথাযথ ভাবে স্যানিটাইজ করা হোক। অন্য ট্রিপ ধরার আগে যেন গাড়ি যথাযথ ভাবে স্যানিটাইজ করা হয়। এক্ষেত্রে সংগঠনের দাবি, ক্যাব সংস্থাকে স্যানিটাইজ করানোর ব্যবস্থা করতে হবে ও স্যানিটাইজার দিতে হবে চালকদের। কোনও ভাবে টাকা সরাসরি হাতে নেওয়া যাবে না। ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করতে হবে। ই-ওয়ালেট মারফত ভাড়া মেটাতে হবে। তাতে যাত্রী ও চালকদের মধ্যে সংস্পর্শ হবে না। যদি কোনও ব্যক্তি মানে চালক কোভিড আক্রান্ত হন তার পরিবারকে অর্থনৈতিক সাহায্য করতে হবে। একই সাথে ক্যাব চালকদের মেডিকেল ইনসুরেন্সের আওতায় আনতে হবে। একইসাথে ক্যাব কোম্পানিকে চালকদের বিনামূল্যে কোভিড ১৯ টেস্ট করাতেই হবে।
advertisement
ক্যাব অপারেটর সংগঠনের তরফে ইন্দ্রনীল বন্দোপাধ্যায় জানিয়েছেন, "দীর্ঘদিন ধরে রাস্তায় গাড়ি না চলায় এমনিতেই চালকদের আয় নেই একেবারেই। এবার কোভিড আক্রান্ত হতে শুরু করেছেন চালকরা। তাদের জন্য কেউ ভাবছে না। এরকম চললে অবস্থা আরও খারাপ হবে।" এই বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই সাহায্য চেয়ে পরিবহণ সচিব কে চিঠি দিয়েছেন তারা। তবে চালক কোভিড আক্রান্ত হওয়ার কারণে কমতে শুরু করেছে অ্যাপ ক্যাব। অন্যদিকে লাক্সারি ট্যাক্সি যারা চালান তাদেরও যথাযথ গাড়ি স্যানিটাইজ হচ্ছে না বলে অভিযোগ।