১০ জুন, সোমবার রাতে রোগী মৃত্যু ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এনআরএস হাসপাতাল। দু’পক্ষের গোলমালে জখম হন জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়। তারপর থেকেই কর্মবিরতি শুরু করেন চিকিৎসকরা। হাসপাতালের গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় জরুরি বিভাগ। সুপারের ঘরের সামনে অবস্থানে বসেন জুনিয়র ডাক্তাররা। মঙ্গলবার পরিস্থিতি সামাল দিতে হাসপাতালে যান স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা। এনআরএসে যান স্বাস্থ্য দফতরের তিন সদস্য। কথা বলেন জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে। পরে প্রিন্সিপ্যাল শৈবাল মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। প্রিন্সিপ্যালের ঘরে যাওয়ার সময়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকে ঘিরে স্লোগান দিতে থাকেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এনআরএসে রোগীর আত্মীয়দের হাতে নিগৃহীত হন এনআরএসের জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়। এনআরএস কাণ্ডের প্রতিবাদে সরব হয়ে কর্মবিরতিতে রত হন রাজ্যের চিকিৎসক মহল। তাঁদের পাশে দাঁড়ায় গোটা দেশের চিকিৎসক মহল।
advertisement