নারদের ভিডিও ক্লিপে যাদের টাকা আদানপ্রদান করতে দেখা গিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং আইনে মামলা দায়ের হতে পারে ৷ ফুটেজে দেখা যাওয়া লক্ষ লক্ষ টাকার আদানপ্রদানের তদন্ত করে দেখতে চায় ইডি ৷ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে হিসাব-বহির্ভূত সম্পত্তির তদন্ত শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৷ ফলে আরও বিপাকে পড়তে পারে শাসক দল তৃণমূলও ৷
advertisement
গত ১৭ এপ্রিল নারদকাণ্ডে নয়াদিল্লিতে ১৩ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই ৷
এই ১৩ জন অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন--
১)মুকুল রায়,
২)শুভেন্দু অধিকারী,
৩)সুব্রত মুখোপাধ্যায়,
৪)সৌগত রায়,
৫)মদন মিত্র,
৬)শোভন চট্টোপাধ্যায়
৭)সুলতান আহমদ
৮)ইকবাল আহমেদ
৯)ফিরহাদ হাকিম
১০) অপরূপা পোদ্দারের
১১) প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের,
১২) সৈয়দ মির্জা
১৩) কাকলি ঘোষ দস্তিদার ৷
হাইকোর্টের রায়ে নারদ তদন্তে আরও অস্বস্তিতে তৃণমূল
২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটের আগে প্রকাশ্যে আসে নারদ স্টিং ফুটেজ। ১২ তৃণমূল নেতা এবং এক আইপিএস-এর বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। বিজেপির সদর দফতরে দেখানো ফুটেজ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। সিবিআই তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়। হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তের পর এই ১৩ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতিদমন আইনে অভিযোগ দায়ের করে সিবিআই ৷